www.bdearned.blogspot.com
সুফিয়াকে কারো ভুলে যাওয়ার কথা না । আমি গ্রামীন ব্যাংকের বদৌলতে অতিবিখ্যাত বনে যাওয়া জোবরা গ্রামের সুফিয়ার কথা বলছি। সেই সুফিয়াদের বদৌলতে আজ ইউনুস নোবেল জয়ী। সাফল্যের উদাহরন হিসেবে আজ সুফিয়াকে দেখানো হয়।
সারবিশ্বে আজ জোবরা আর একটি পরিচিত নাম।
ইউনুসের কল্যানে আজ জোবরা একটি দারিদ্রমুক্ত গ্রাম । ক্ষুদ্রঋনের মাধ্যমে আজ জোবরা গ্রামের মানুষ নিজেদের ভাগ্য ফিরিয়েছে।
আমি কয়েকবার জোবরা গ্রামে গিয়েছি। কিন্তু সেখানে আমি এরকম কিছু দেখি নাই, যার মাধ্যমে জোবরাকে বাংলাদশের অন্যান্য গ্রাম থেকে আলাদা করা যায়। আমার দেখায় জোবরা আমাদের গ্রামের চাইতে অনেক দরিদ্র।
আমাদের গ্রামে কিন্তু গ্রামীন ব্যংকের কোন কার্যক্রম নাই।
বলছিলাম সুফিয়ার কথা । সুফিয়া মারা গেছে ৯৮সালে । তার দাফন হয়েছে গ্রামবাসীর চাদায়। তার সম্পত্তি বলতে একখানা কুড়েঘর।
অথচ ইউনুস বলে থাকেন সুফিয়ার পাকা ঘর আছে। প্রমান হিসেবে তিনি সুফিয়ার বাড়ির পাশে জৈনিক জেবল হক নামের এক সৌদি প্রবাসীর পাকা বাড়িটিকে দেখান ।
সুফিয়ার দুই মেয়ে এখন মানবেতর জীবন যাপন করছে তারই সেই ভাঙা
কুড়েঘরে। এক নাতনি মারা গেছে চিকিৎসার অভাবে।
ইউনুস আজ একজন সফল ব্যবসায়ী।
ক্ষুদ্রঋনের প্রবক্তা। বিশ্ব ব্যাপী তিনি এক বিপ্লব ঘটিয়েছেন । বিশ্ব জুড়ে সমাদৃত তার নাম। কিন্তু আমরা একে ঘৃনা করি। আমরা গ্রামীন ব্যাংকে ঘৃনা করি।
মিথ্যাবাদী, সুদখোর ইউনুসকে ঘৃনা করি। ক্ষুদ্রঋন গরিবদের চুষে খাওয়ার নতুন পদ্দতি ছাড়া আর কিছুই নয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।