কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
বাজেট নিয়ে কয়েকদিন অবিরাম টক শো এবং না না ব্যাবসায়ী মহলের সাথে চলছে আলোচনা। অর্থমন্ত্রী অনেকের অনুকুলে আশ্বাস দিচ্ছেন। বাজেট হবে প্রায় একলক্ষ বিশ হাজার কোটি টাকার উপরে।
আছে বিলাসীতার স্বপ্ন ।
বন্ধ কলকারখানা , বন্ধ রেলওয়ে , বন্ধ বি,আর,টি ,সি এই সবকিছুতে দিতে হয় রাজস্ব হইতে ভর্তুকি।
কিন্তু কেন।
সরকার বিশ্ব ব্যাংক আই , এম, এফ ,এবং দেশীয় ব্যাংক থেকে চড়া সূদে ঋণ নেয়। বাজেটের বিরাট একটা অংশ সেই সুদের দায় মোচনে ব্যায় হয়।
বাজেটে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের নিয়ম প্রতিফলিত হয় না।
আমাদের ট্যাক্সের টাকায় ভর্তুকি দেয়া হয় কিন্তু বিক্রয়লব্দ শিল্প প্রতিষ্টানের বিক্রিত টাকা আমরা সাধারন প্রজারা পাই না।
তাই এখন ঐ শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকানা পুঁজি বাজারের মাধ্যমে জনগণকে দেয়ার ব্যাবস্থা করা হোক। সরকার শুধু রাজস্ব আয় করবে এবং তার দ্বারা সরকার পরিচালনা করবে। শুধু মাত্র ১০ শতাংশ শেয়ার সরকারের কাছে রেখে সরকার পরিচালনা পরিষদ গঠন করে সব শিল্প প্রতিষ্ঠান ছেড়ে দিতে পারে। তাতে বাজেটে সুদ এবং ভর্তুকি বাবদ ব্যায় অনেক কমে যাবে।
পুঁজি বাজারের কল্যানে অনেক উন্নয়ন অবকাঠামো করা যেতে পারে।
যা পাবলিক এবং সরকারের মধ্যে সেতু বন্ধন রচনা করতে পারে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।