গতকাল ভন্ড পীর ধরা পড়েছে এটা বিশেষ কোন খবর নয়। সারা দেশেই এই কর্মকান্ড উদ্ধত্যের মধ্যেই চলছে। এটা দেশের রাষ্ট্রীয়-রাজনৈতিক চরিত্র। ভোটের আগে তসবিহ্-টুপির ব্যবহারের মতো। ধর্ম এদের বিশ্বাস করার পথকে প্রসস্থ করে দিয়েছে।
আর মুক্ত চিন্তার কণ্ঠ রোধ করার ফলে আনুগত্য আর নিয়তি নির্ভরতা বাড়ছে, যা রাষ্ট্র টিকে থাকার পক্ষে প্রয়োজনীয়। ফলে বিগত সময়ে একমুখি শিক্ষা ব্যবস্থার নামে ধর্মকে প্রাধান্য আর বিজ্ঞানকে সংকুচিত করতে এডিবি সরকারকে ৫০০ কোটি টাকা দিয়েছিল। বাংলাদেশকে উগ্র করার প্রচেষ্টা আন্তর্জাতিকও বটে।
আর এদের সহায়ক হতে অর্থাত ক্ষমতা দখলের আশায় প্রতিযোগিতা চলে কে কতটুকু সুযোগ করে দেবে। এর নামই গণতন্ত্র!
ধর্ম চর্চার যে প্রক্রিয়া বিশ্ব ব্যাপি চলছে বা চালানো হচ্ছে তা সাম্রাজ্যবাদী রাজনীতির তল্পিবাহক মাত্র।
এ থেকে 'বিলাই বাচ্চা মার্কা' তালেবান পিকেটার জন্মাচ্ছে। কবি হাফিজ, শেখ সাদী, মীর্জা গালিব এঁদের মতো কেউ জন্মাবে না। কেউ ভাববে না বিজ্ঞান, চিকিত্সা শাস্ত্র নিয়ে।
প্রথম আলোর মত 'কথিত' প্রগতিশীল কাগজও রাশিফল, কা.আ. চৌধুরীর বর্জ্য ছাপিয়ে যাচ্ছে। কারণ "মার্কেট খাচ্ছে ভালো"।
এদের খপ্পর থেকে এই পাবলিক জাতি এত সহজেই মুক্ত হতে পাড়বে সংগ্রাম ছাড়া?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।