আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিরিশিরি ঘুরিয়া ফিরিয়া,

যারা উত্তম কে উচ্চকন্ঠে উত্তম বলতে পারে না তারা প্রয়োজনীয় মুহূর্তে শুকরকেও শুকর বলতে পারে না। এবং প্রায়শই আর একটি শুকরে রুপান্তরিত হয়।
যাওয়া থাকা ঘোরা: মহাখালী ময়মনসিংহ বাস স্ট্যান্ড থেকে শেষ বাস ছাড়ে বিকেল ৫টায়। বিরিশিরি থেকেও একই ব্যবস্থা। অনেক দেরীতে রওয়ানা হলে প্রথমে ময়মনসিংহ হয়ে ভেঙ্গে ভেঙ্গে যেতে হবে।

সরাসরি গেলে সময় লাগে সাড়ে পাঁচ ঘন্টা। বাস ভারা জনপ্রতি ২০০ টাকা। বিরিশিরি যেয়ে থাকার সবচেয়ে ভালো ব্যবস্থা ওয়াইএমসিএ তে। প্রতিদিনের ভারা ১৫০ টাকা। প্রতি রূমে তিনটি বেড।

তবে একটি মাত্র ব্যাবস্থা হওয়ায় রূম খালি পাওয়াটা কষ্টকর। আগে থেকে যোগাযোগ করাটা কাজের হবে। ওয়াইএমসিতে থাকার জন্য ফোন করতে হবে সেখানের সলিল সামুগান নামে একজন ভদ্রলোকের সাথে। তার নম্বর ০১৭৩১০৩৯৭৬৯। তারা এই পোষ্টে দিতে পারে।

বিরিশিরি ঘোরার বিষয়টা নির্ভর করে কতদিনের সময় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে তার উপর। একই দিনে রানী খং, বিজয়পুর, আদিবাসী সংস্কৃতিকেন্দ্র ও সৌধ ঘুরে আসা যায়। রিকশা ভারা প‌্যাকেজ ১৫০ টাকা, ভ্যান ২০০ টাকা। সোমেশ্বরী নদী পার হতে জনপ্রতি ৫টাকা, রিকশা ১০-১৫টাকা। বিরিশিরির আশেপাশে অনেক জায়গা আছে ১০-১৫ কিমি বৃত্তে।

এক্ষেত্রে মোটার সাইকেল ভারা করা কাজের হবে। দিনপ্রতি ২০০-৩০০ টাকা যতদূর মনে পড়ে। তবে এজন্য দূর্গাপুর শহরের ভেতরে যেতে হবে। যারা পানে আগ্রহী তাদের জন্য স্থানীয় তরলের ব্যবস্থা করা সম্ভব। কেয়ারটেকারের সাথে খাতির এক্ষেত্রে কাজে আসবে।

আমাদের মুরগী খাবার একটা বাতিক হইছিল সেইটা খুব সুস্বাদু হয় নাই। কৌশিকের দার্শনিক প্রশ্নের সমাধানও হয় নাই। মনে হয় বেসিক তথ্য দেওয়া হইছে। চামে ঘুইরা আসেন।
 


সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।