যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
ক্রিকেট খেলা দেখা একটা নেশার মতো।
ঢাকার ফতুল্লা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ দল বেশ ভাল লড়াই করেছে - তাই আশা নিয়ে রাত জেগে খেলা দেখার জন্যে ছু্টি নিয়েছি।
খেলা শুরু হবার কথা বাংলাদেশ সময় সাড়ে নয়টায় - ( টরন্টো সময় রাত ১১:৩০)।
টিভির সামনে বসে আছে। কিন্তু খেলা শুরু হয় না।
পুরানো খেলা দেখাচ্ছে আর নীচে লেখা দেখাচ্ছে - খেলা শুরু হলেই আমরা চিটাগাং স্টেডিয়ামে নিয়ে যাবো।
অবশেষে রাত দুইটার পর খেলা শুরু হলো। সেই দিন আর জানতে পারলাম না - কেন খেলা দেরী হলো।
পরের দিন - খবরে দেখলাম স্টেডিয়ামে মারামারি হয়েছে। ছবি দেখে চক্ষু মাথা উঠার অবস্থা।
সাংবাদিক জহিরুল ইসলাম - যাকে ছোট কাল থেকে আলখাল্লা পড়ে ঢাকা স্টেডিয়ামে নিয়মিত খেলা ছবি উঠাতে দেখতাম। ভাবতেই কষ্ট হচ্ছিলো। একজন বয়োজোষ্ঠ্যো মানুষকে পুলিশের সিপাহী লাথি দিতে পারে!
অনেকদিন পর আবার মনে পড়লো।
জানার ইচ্ছা হচ্ছে - সাংবাদিকদের উপর নির্যাতনের হোতা আকবর আর তার দলের কি কোন বিচার হয়েছিলো। নাকি এরা যথারীতি চাকুরী করছে।
অন্যায় করে পার পাওয়া বোধ হয় বাংলাদেশে স্বাভাবিক ঘটনাই। যুদ্ধাপরাধীরা ৩৮ বছর বহাল তবিয়তে আছে - এরা এখন লাথি মারে মুক্তিযুদ্ধাদের গায়ে। ১৫ ই আগস্ট বা ৩রা নভেম্বরের বিচার হয়নি।
বিচার না করে অপরাধীদের অপরাধ করার লাইসেন্স বন্ধ করতে হবে।
শুরু করতে হবে ৭১ থেকে।
সকল অপরাধীর বিচার করা জরুরী। একটা অপরাধ মুক্ত দেশের কথা ভেবেই সকল অপরাধীকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো জরুরী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।