wanna know and show everything I can......
এ পর্যন্ত ৮৪ টি দেশের ১,১৮৯ টি শহর আর্থ আওয়ারকে সমর্থন দিয়েছে। এই আর্থ আওয়ারকে পালন করা হয় যার যার স্থানীয় সময় রাত ৮.৩০-৯.৩০ একঘন্টা বৈদ্যুতিক বাতি নিভিয়ে। বিশ্ব উষ্ণতায়নের প্রতিবাদ স্বরুপ দিনটি পালন করা হচ্ছে ২০০৭ সাল থেকে। সিডনিতে প্রথম এর সূচনা as one city environmental campaign. যা তৃণমূল পর্যায়ে পর্যন্ত দৃষ্টি আকর্ষন করেছে। ৩৫ টি দেশের ৩৭১ টি শহরে ২০০৮ সালে এই অভিনব প্রতিবাদ কর্মসূচীটি পালন করা হয়।
WWF Director General, Mr James Leape বলেছেন যে he is optimistic about the campaigns potential to drive key decision making on the issue of climate change. এই প্রতিবাদ কর্মসূচীতে যোগ দিচ্ছে পূর্ব পচ্ছিমের বিভিন্ন দেশ। যেমন, মার্লিয়ন থেকে সিংগাপুর, হংকং সাইফোনি অব লাইটস, সাংহাই হংকং নিউ ওয়ার্লড টাওয়ার ইত্যাদি পচ্ছিমা বিশ্বের বিভিন্ন বিখ্যাত নিদর্শন, আইফেল তাওয়ার আব প্যারিস, ক্রিস্ট দ্য রেডমীয়্যর স্ট্যাচ্যু অব রি ও ডি জেনেরিও, ওপেরা হাউস অব সিডনি, ট্যাবল মাউন্টেন অব ক্যাপটাউন, সিএন টাওয়ার অব টরন্টো, লাস ভেগাস এমজিএম গ্রান্ড ক্যাসিনো ইত্যাদি। Earth Hour Executive Director, Andy Ridley বলেছেন যে, "the global growth in support for Earth Hour has been phenomenal." তিনি আরো বলেচেন যে, “Earth Hour is bringing together the diverse peoples of the world in a truly universal and unifying way. From Auckland to Hawaii and Cape Town to St Petersburg, people are coming together to vote with their light switch for action on climate change। "
HSBC এই প্রতিবাদ কর্মসূচীকে সমর্থন জানাবে তাদের ৩৩ টি দেশের কার্যালয়সমূহের বিদ্যুৎ বন্ধ রেখে। সুইডিস ফার্নিচার কোম্পানি IKEA আর্থ আওয়ারের সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তাদের দোকান গুলোকে ব্যবহার করছে।
তারা এমনকি চীনেও এই পদক্ষেপ চালাচ্ছে।
Mr Ridley আরো আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বলেছেন “With the support of businesses, countries and citizens globally, Earth Hour 2009 can reach out to one billion people voting with their light switch on 28 March for action on climate chang.”
Nobel Peace Prize recipient (১৯৮৪) Archbishop Desmond Tutu বলেছেন “The threat of climate change is the greatest natural crisis facing the world today. It is totally indiscriminate of race, culture and religion. It affects every human being on the planet। ” তিনি আরো বলেছেন “Earth Hour is an opportunity for every man, woman and child from all corners of the globe to come together with a united voice and make a loud and powerful statement on the issue of climate change."
আর্থ আওয়ার, ২০০৯ এর লক্ষ্য হচ্ছে to empower citizens from all over the world with the ability to voice their concern on climate change। এই ইস্যুর উপর এটাই বিশ্বের প্রথম বাতি নিভিয়ে ভোট দেওয়া।
বিশ্ব স্কাউটস তাদের প্রায় ২৮ মিলিয়ন সদস্যকে নিয়ে বিশ্বের ১৬০টি দেশে প্রায় কয়েক হাজার দলে বিভক্ত হয়ে আর্থ আওয়ারের সাপোর্টারদেরকে উদ্ভুদ্ধ করছে।
স্কাউটসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব Luc Panissod এবং WWF এর পরিচালক James Leape একসংগে বিবৃতি দিয়েছেন "It is possible for everyone to take action against global warming." James Leape বলেছেন "The young are vitally concerned with the future and many are well aware that climate change is the greatest threat to the planet’s future. We are delighted that the Scouts are again working with us to secure the environment for generations to com."
Mr Ridley বলেছেন “Earth Hour is driven by citizens and grassroots groups thinking globally and acting locally. No matter how big or small your organisation, I urge you to get involved in Earth Hour and really make a difference in your community and in the world.”
Church of Sweden এই আর্থ আওয়ারে অংশগ্রহন করবে ঠিক রাত ৮.৩০ এ তাদের চার্চের ঘন্টা বাজিয়ে, যে ঘন্টার শব্দ শুনে লোকালয় আর্থ আওয়ার পালন করবে।
আর্থ আওয়ার ব্লগার, পডক্যাস্টারস, অনলাইন ভিডিও মেকারস, মোবাইল ব্যাবহারকারি এবং বিভিন্ন সোস্যাল নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে তাদের জনসচেতনা চালাচ্ছে। Earth Hour Executive Director Andy Ridley বলেছেন "Social media has proved it can be a powerful force for driving change, but when the stakes are as high as they have ever been, we really need the support of the online community for Earth Hour this year."
২০০৯ সালের ডিসেম্বরে বিস্বনেতৃত্ব post-Kyoto policy for tackling climate change এর উপরে সমর্থন প্রদানের লক্ষ্যে একত্রিত হবে। আর পৃথিবির প্রায় এক বিলিয়ন লোক বাতি নিভিয়ে তাদের সমর্থন প্রদান করলে বিশ্বনেতৃবৃন্দকে বিশ্ব উষ্ণায়নের জন্য শক্তিশালী পদক্ষেপ নিতে বাধ্য করা যাবে বলে আশা করা যায়।
WWF New Zealand's Earth Hour organiser, Dairne Poole বলেছেন "New Zealand will be the first country in the world to turn its lights off for Earth Hour 2009 with 43 councils and local bodies taking part. Even though we are a small nation, we are setting an important example for others to witness and hopefully follow."
আলোর শহর প্যারিস আইফেল টাওয়ারসহ তাদের বিখ্যাত বাতিগুলো একইসমায়ে নিভিয়ে দিবে।
গণতন্ত্রের জন্মস্থানে প্রায় হাজার হাজার অধিবাসী এক্রোপলিসের বাতি নিভে যাওয়াকে একত্রে উদযাপন করে আর্থ আওয়ার পালন করবে।
Mr Andy Ridley বলেছেন “Earth Hour will focus global attention on addressing the issue of climate change. We are asking one billion people to take part in what is essentially the first global vote for action on climate change by turning off their lights for one hour and casting a vote for earth.”
Here are 10 different ways to spend Earth Hour and reduce your carbon footprint:
1. Attend a local Earth Hour event or organise your own by throwing an Earth Hour street party with your neighbours
2. Gather family & friends for a night picnic in your local park and look at the stars
3. Enjoy a family dinner by candlelight
4. Organise a treasure hunt in the dark
5. Take the dog for a night walk
6. Have a candle-lit bath
7. Sit in the dark and share stories
8. Organise a family night playing board games
9. Share a romantic night in with your loved one
10. Upload your ‘on the night’ photos and videos to flickr and YouTube respectively, and then add them to the Earth Hour flickr group and the global YouTube Group.
জাতিসংঘের মাহাসচিব বান কি-মুন আর্থ আও্যারের কর্মসূচীর সাথে একাত্বতা ঘোষনা করেছেন। একই সাথে তিনি সবাইকে উদ্ভূদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। He promises to be “the largest demonstration of public concern about climate change ever attempted.”
Ban said that the United Nations would be doing its bit for Earth Hour. “In New York, we will switch out the lights at UN Headquarters. Other UN facilities around the world will also take part.”And he concluded: “I urge citizens everywhere to join us. Please send a strong message on climate change. Together we can find a solution to this most serious of global challenges.”
স্ফিংস ও গ্রেট পিরামিড অব গিজায়ও বাতি নিভিয়ে আর্থ আওয়ারের সমর্থন জানাবে। Egypt’s First Lady, Her Excellency Madame Suzanne Mubarak এই কর্মসূচীকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।
তঁার মতে “Climate Change is a growing international crisis no country can afford to overlook. Global warming negatively impacts the environment as well as the health and livelihoods of people worldwide. The interconnected challenges of our time demand immediate, cooperative action.”
বেইজিং হচ্ছে প্রথম শহর যেখানে আর্থ আওয়ারের জন্য রিহার্সালের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বলিউডের অভিনেতা আমির খান এই মহৎ কর্মসূচীর জন্য ভারতের মুম্বাই ও দিল্লির দূত হয়েছেন।
আমাদের বাংলাদেশেও এই কর্মসূচীটি পালন করা উচিৎ। অনেকেই বলতে পারে, আমাদের পালানো না পালানোতে কি আসে যায়। আমরাতো সারা বছর পালন করি।
কথাটি যৌক্তিক। কিন্তু বিশ্বনেতৃত্বকে জানাতে হলেতো একটা উপলক্ষ্য দরকার। আর আমাদের এই বাতি নিভিয়ে রাখানোতেই নির্ভর করছে কিয়োটো প্রটোকলের ভবিষ্যৎ। তাই আসুন আমি, আমরা, সবাই এই অভিনব প্রতিবাদে অংশগ্রহন করি। অন্যকে উদ্ভুদ্ধ করি।
প্রকৃতিকে রক্ষা করি, নিজেই রক্ষিত হই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।