আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মইত্যা রাজাকারের মতে বিডিআর বিদ্রোহ



মইত্যা রাজাকারের মতে বিডিআর বিদ্রোহ এবং সেনা অফিসার হত্যা নাকি ভারতীয় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা র জড়িত। তার এ থিওরি বিশ্বাস করতাম যদি মইত্যা রাজাকার বলতো আমাদের প্রান প্রিয় জামাতি অনুসারিরা যারা বিডিআর এ আছে তাদের দ্বারা সেনা অফিসার হত্যা করা হয়েছে ২৫ শে ফেব্রয়ারীতে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা। কারন ৭৫ এর পরবর্তীতে যতগুলি সরকার এসেছে সেই সরকার গুলি জামাতী মতাদর্শী লোক নিয়েছে সব খানে। আমরা জামাতিরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে সবখানে প্রতিষ্ঠিত হয়ে বসে আছে। তাই ভারতীয় র এর ব্যক্তি বর্গ হাসিনার সময় এই সফল মিশনটি চালাতে সফল হয়।

আরেকটা উত্তর দেই যেটা বাংলাদেশের সব বুদ্ধিজীবী এক যোগে উদাহরণ হিসেবে বলেন বিডিআর হত্যাযজ্ঞের পর। তারা বলেন স্বাধীনতা যুদ্ধে নাকি সর্ব সাকূল্যে ৫৪ জন আর্মি অফিসার মারা গিয়েছিল । কিন্তু পিল খানায় তো ৬০ এর অধিক অফিসার মারা গেছে। এর চেয়ে ক্ষতি বা ম্যসাকার কি হতে পারে। জামাতী বিএনপি র বুদ্ধিজীবীরা এসব বলে মিলিটারিতে উস্কানি দিচ্ছে।

উত্তর স্বাধীনতা যুদ্ধে সব সেনা অফিসার বাংলাদেশের পক্ষে যুদ্ধ করে নাই। দুই . সব সেনা অফিসার যুদ্ধ শুরুর দিন থেকে বাংলাদেশের পক্ষে যুদ্ধ করে নাই । তিন . তাদের বেশির ভাগ তিনই ডিসেম্বর ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশে ঢোকার পরে যুদ্ধে যোগ দিয়েছিল। চার. জিয়ার রহমানের মত অফিসাররা ভারতীয় বাহিনীর পিছন থেকে যুদ্ধ করেছিল । সর্বপরি পাকিস্থানীদের দ্রুত আত্নসমার্পন সেনা অফিসার ক্যজুয়ালটি কম হয়েছে।

কিন্তু দু:খের বিষয় যেসব সাধারন নাগরিক এদেশের জন্য যুদ্ধ করেছিল সেই বংগ বন্ধুর ৭ ই মার্চের ঘোষনার দিন থেকে তারা এর স্বীকৃতি পায় নাই। তাই বিপুল সংখ্যাক সাধারণ নাগরিক প্রান দিলেও তারা কেহই বীর শ্রেষ্ঠ খেতাব পায় নাই। পেয়েছে ঐ তথাকথিক আর্মি বিডিআর এর জোয়ান রা। তাই বলে যারা পেয়েছে তাদের আমি অসস্মান করছি না। আমার বলার উদ্দেশ্য সাধারনের ত্যাগের স্বীকৃতি ও অবমূল্যায়ন করার জন্য ।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.