I realized it doesn't really matter whether I exist or not.
সামহোয়্যার ইন ব্লগারদেরকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে প্রশংসনীয়ভাবে জড়িত হতে দেখা গেছে। কখনও বিভিন্ন মানুষের পাশে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে, কখনও বা দুর্যোগে জনসাধারণের পাশে। মূলত এভাবেই সামহোয়্যার ইন ব্লগারস অবদান রেখে চলেছেন দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে।
যাই হোক, ব্লগে কিছু কিছু রেগুলার মানুষ আছেন। এদের কেউ কেউ রেগুলার পাঠক, কেউ কেউ রেগুলার মন্তব্যকারী, আবার কেউ কেউ রেগুলার লেখক।
বিভিন্নভাবে এসব ব্লগারদেরকে প্রায় সব ব্লগাররাই একনামে চেনেন। এদের মধ্যে রয়েছেন [সাবেক সা.ইন ব্লগার] ত্রিভুজ ভাই, কৌশিক ভাই, আইরিন আপু, মিলটন ভাই, নাঈম ভাই, একরামুল হক শামীম ভাই প্রমুখ । এদেরকে বিভিন্ন সময় বাস্তব জীবনে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকতে দেখা যায়। সম্ভবত এজন্যই তাদের পরিচিতি অদৃশ্য ব্লগারদের চেয়ে একটু বেশি।
ব্লগার কৌশিক ভাইয়ের কথা বলছি।
অনেক আগে [এখন লিখেন কি না জানিনা] তিনি কলিগ নিয়ে সিরিজ পোস্ট করতেন। তার পোস্টগুলো থাকতো সাম্প্রতিক বিষয়ের উপর। কখনও সিরিয়াসভাবে, কখনও ব্যাঙ্গাত্মকভাবে। তখন মনে করেছিলাম বাস্তবিকই কৌশিক ভাইয়ের কলিগের সঙ্গে এসব বিষয়ে আলোচনা হয় আর তিনি সেগুলোই ব্লগে তুলে দেন।
কোন একটা বিষয়ে কৌশিক ভাইয়ের সঙ্গে আলাপ করছিলাম [জি-টকে]।
তখন তিনি সেই বিষয়ে আরও বিস্তারিত আলাপ করার জন্য আইরিন আপুর ইমেইল অ্যাড্রেসটা দিলেন। উল্লেখ্য, আইরিন আপু সম্বন্ধে তখন আমি কিছুই জানতাম না। আইরিন আপুর সঙ্গে সেদিন প্রথম কথা হয়। জি-টকে অ্যাড করার পর তার ছবিও দেখতে পাই। হুমম, সু্ন্দরী বটে!
কথাবার্তার সময় জানতে পেরেছিলাম কৌশিক ভাইয়ের বাসা না যেন অফিস পল্লবীর দিকে।
আইরিন আপুর সঙ্গে কথা বলার পরেও জানলাম আইরিন আপুরও বাসা না যেন অফিস পল্লবীর আশেপাশেই (বাসা নাকি অফিস ঠিক মনে নেই)। তখন একটা ধারণা এসেছিল মনে। আইরিন আপুই কৌশিক ভাইয়ের সেই কলিগ নয় তো (আইরিন আপু, ডোন্ট মাইন্ড। ভুল তো মানুষই করে তাই না )
যাই হোক, পরে জানলাম কৌশিক ভাই নাকি সুন্দরী কলিগের স্বপ্নই দেখেন, বাস্তবে নাকি নেই । তখন অবশ্য একটু হতাশ হয়েছিলাম।
আমার ধারণা ভুল ছিল।
ইদানীং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর অভিযানের কথা ব্লগের সবাই কমবেশি জানেন। সেখানে আইরিন আপুর অবদানও উল্লেখযোগ্য। ভাবি, আইরিন আপুর মতো সুন্দরী একটা মেয়ে বিউটি টিপস আর রূপচর্চা নিয়ে পড়ে না থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে গণস্বাক্ষর অভিযানের মতো গুরুগম্ভীর ও কঠিন দায়িত্বপূর্ণ একটি কাজ নিয়ে আছেন কী করে। (হুমম, আজকালকার মেয়েরা পারেও..থুক্কু, আজকাল মেয়েরাও পারে )।
যাই হোক, আইরিন আপুর এই কাজ ও দেশের শত্রুদের শাস্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই।
{দ্রষ্টব্যঃ পোস্টটাকে ফানি পোস্ট হিসেবে আখ্যায়িত করা যেতে পারে। আইরিন আপুর কাজ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। তবে তাকে নিয়ে একটু মজা করতে ইচ্ছে করলো, তাই পোস্টটা লিখলাম। আইরিন আপু আপত্তি জানালে মুছে দিতে প্রস্তুত আছি।
}
সাম্প্রতিক সময়ের ঘটনাবলির প্রেক্ষিতে এই পোস্টে আপাতত মন্তব্য গ্রহণ বন্ধ রাখা হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।