আমরা শাহবাগে আন্দোলন করে চলেছি। যুদ্ধাপরাধীদের সঠিক বিচারের দাবিতে। আমরা এই আন্দোলনকে সফল করতে জনগণের সকল ধরণের সহযোগিতা চাই। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে আমরা যে সমস্যায় পড়েছি এর সমাধান কোনো সরকার, কোনো দল দিতে পারে না। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে গড়ে ওঠা প্রজন্ম।

আমরাই এই সমস্যার সমাধান দিতে চায়। ব্লগ ও অনলাইনের মাধ্যমে আমরা তরুণ প্রজন্ম যেভাবে এই আন্দোলন গড়ে তুলেছি, এখানে দেশের সকল শ্রেণীর মানুষের সহযোগিতা চাই। এই আন্দোলন সফল করেই আমরা একে একে দেশের সকল সমস্যাগুলো নিয়ে রাস্তায় নামতে পারি। আমরা যারা এতদিন রাস্তা খুঁজছিলাম। আমরা তরুণ প্রজন্ম আপনাদের রাস্তা দিচ্ছি।

আসুন, আমাদের আন্দোলন স্বার্থক করতে সহযোগিতা করুন। আপনারা আমাদের পাশে থাকলে সরকারকে এই রায়ের ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করতে পারব। আমরা চাই দেশে ইসলামিক সংস্কৃতির বিকাশ ঘটুক। আমরা ইসলাম ধর্মকে হৃদয়ে লালন করতে পারি। আমরা আল্লাহর পথে ফিরে যেতে পারি।

আমরা ধর্ম পালনের মধ্যে দিয়ে একটা সুন্দর জীবন গড়ে তুলতে পারি। কিন্তু দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করে নয়। জামায়াত-শিবির তারা আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে, অসম্মান করে, তারা কখনো ইসলামের অনুসারী হতে পারে না। যাদের ভেতরে দেশপ্রেম নেই, তারা মুসলিম হতে পারে না। তারা আমাদের বিশ্বাসের জায়গাতে আঘাত করে আমাদের ধোঁকা দিতে যাচ্ছে।

আমরা কাদের মোল্লাসহ সকল যুদ্ধাপরাধীদের সঠিক বিচার চাই। এদের পাপ আর আমরা বইতে চাই না। জনগণ সবসময় এসব যুদ্ধাপরাধীদের দ্বারা প্রতারিত হয়ে আসছে। ভবিষ্যতেও হবে। অথচ কোনো সরকার এদের বিরুদ্ধে সঠিক পদক্ষেপ নেয়নি।

না বিএনপি নিয়েছে, না আওয়ামী লীগ নিয়েছে? তাই এখন জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে এসব যুদ্ধাপরাধীদের রায় কী হবে? দেশের জামায়াত শিবিরের রাজনীতি থাকবে কি থাকবে না? থাকলেও কেমনভাবে থাকবে? এসব ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে জনগণকে। আমরা ব্লগাররা আছি জনগণের সাথে। আমরা আপনাদের সাথে নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে চাই। এখন সময় এসেছে। দেশকে শত্রুমুক্ত করার।

দেশের উন্নয়নের একটা প্লাটফর্ম তৈরি করার। আপনারা যোগ দিলে আমরা এই আন্দোলনকে একটা আদর্শ জায়গা হিসেবে গড়ে তুলতে পারব আপনাদের মনের কথা প্রকাশ করার জন্য। দাবি প্রকাশ করার জন্য। দাবি আদায়ের জন্য। আসুন, যোগ দিন এই আন্দোলনে।

এই আন্দোলন শুধু আন্দোলন নয় এই আন্দোলন জনগণকে মুক্তির পথ দেখাবার আন্দোলন। আমরা শাহবাগে আন্দোলন করে চলেছি। যুদ্ধাপরাধীদের সঠিক বিচারের দাবিতে। আমরা এই আন্দোলনকে সফল করতে জনগণের সকল ধরণের সহযোগিতা চাই। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে আমরা যে সমস্যায় পড়েছি এর সমাধান কোনো সরকার, কোনো দল দিতে পারে না।

আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে গড়ে ওঠা প্রজন্ম। আমরাই এই সমস্যার সমাধান দিতে চায়। ব্লগ ও অনলাইনের মাধ্যমে আমরা তরুণ প্রজন্ম যেভাবে এই আন্দোলন গড়ে তুলেছি, এখানে দেশের সকল শ্রেণীর মানুষের সহযোগিতা চাই। এই আন্দোলন সফল করেই আমরা একে একে দেশের সকল সমস্যাগুলো নিয়ে রাস্তায় নামতে পারি। আমরা যারা এতদিন রাস্তা খুঁজছিলাম।

আমরা তরুণ প্রজন্ম আপনাদের রাস্তা দিচ্ছি। আসুন, আমাদের আন্দোলন স্বার্থক করতে সহযোগিতা করুন। আপনারা আমাদের পাশে থাকলে সরকারকে এই রায়ের ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করতে পারব। আমরা চাই দেশে ইসলামিক সংস্কৃতির বিকাশ ঘটুক। আমরা ইসলাম ধর্মকে হৃদয়ে লালন করতে পারি।

আমরা আল্লাহর পথে ফিরে যেতে পারি। আমরা ধর্ম পালনের মধ্যে দিয়ে একটা সুন্দর জীবন গড়ে তুলতে পারি। কিন্তু দেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করে নয়। জামায়াত-শিবির তারা আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে, অসম্মান করে, তারা কখনো ইসলামের অনুসারী হতে পারে না। যাদের ভেতরে দেশপ্রেম নেই, তারা মুসলিম হতে পারে না।

তারা আমাদের বিশ্বাসের জায়গাতে আঘাত করে আমাদের ধোঁকা দিতে যাচ্ছে। আমরা কাদের মোল্লাসহ সকল যুদ্ধাপরাধীদের সঠিক বিচার চাই। এদের পাপ আর আমরা বইতে চাই না। জনগণ সবসময় এসব যুদ্ধাপরাধীদের দ্বারা প্রতারিত হয়ে আসছে। ভবিষ্যতেও হবে।

অথচ কোনো সরকার এদের বিরুদ্ধে সঠিক পদক্ষেপ নেয়নি। না বিএনপি নিয়েছে, না আওয়ামী লীগ নিয়েছে? তাই এখন জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে এসব যুদ্ধাপরাধীদের রায় কী হবে? দেশের জামায়াত শিবিরের রাজনীতি থাকবে কি থাকবে না? থাকলেও কেমনভাবে থাকবে? এসব ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে জনগণকে। আমরা ব্লগাররা আছি জনগণের সাথে। আমরা আপনাদের সাথে নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে চাই। এখন সময় এসেছে।

দেশকে শত্রুমুক্ত করার। দেশের উন্নয়নের একটা প্লাটফর্ম তৈরি করার। আপনারা যোগ দিলে আমরা এই আন্দোলনকে একটা আদর্শ জায়গা হিসেবে গড়ে তুলতে পারব আপনাদের মনের কথা প্রকাশ করার জন্য। দাবি প্রকাশ করার জন্য। দাবি আদায়ের জন্য।

আসুন, যোগ দিন এই আন্দোলনে। এই আন্দোলন শুধু আন্দোলন নয় এই আন্দোলন জনগণকে মুক্তির পথ দেখাবার আন্দোলন। ।