সেদিন টিভিতে ক্লোজআপ ওয়ান ২০১২ এর অনুষ্ঠান দেখছিলাম। একজনের গানে মুগ্ধ না হয়ে পারলাম না। বান্দরবান এর ছেলে খিং সাই মং। সে নাকি চারুকলায় পরছে। বাসার সবাই আমার মতই মুগ্ধ।
এরকম বড় মঞ্চে আদিবাসী বা ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব দেখে ভাল লাগল। আসলে বাঙালি সংস্কৃতি থেকে কিছুটা পৃথক ও স্বকীয় সংস্কৃতি বহন করে চলেছে এ ভূখণ্ডে বসবাসরত প্রতিটি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী। বাংলাদেশে মোট উপজাতির জনসংখ্যা ১৫ লক্ষ ৫হাজার ৯৭৮ জন। আদিবাসী ভাষা সংখ্যা হচ্ছে প্রায় ২৬টি। বাংলাদেশের প্রধান উপজাতি গুলো হলো- ওঁরাও, খাসিয়া বা খাসি, খুমি, গারো, চাকমা, ত্রিপুরা, পাংখো, পাংগোন, মগ, মণিপুরী, মুরং, রাজবংশী, সাঁওতাল এবং হাজং।
প্রতিটি উপজাতির রয়েছে পৃথক ও স্বকীয় সংস্কৃতি ও ভাষা। এখানে একটি কথা উল্লেখযোগ্য সেটি হল আদিবাসী মানে কিন্তু আদিম অধিবাসী না। আদিবাসী তাদেরই বলা হয় যারা আদিম বা বহু পুরনো জীবনযাপন পদ্ধতি ধারন করেন। যেমন কক্সবাজারে রাখাইনরা প্রথম আসে ১৭৯৭ সালে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকে। জাতিগত বিদ্বেষের শিকার হয়ে।
তারা মিয়ানমারের আরাকান প্রদেশ থেকে কক্সবাজারে এলে তৎকালীন বৃটিশ ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স তাদের এখানে বসবাসের ব্যবস্থা করেন। তবে আদিবাসিরা এখন বিভিন্ন ধর্মে ধরমান্তরিত হচ্ছে। সে যাই হোক, বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে আদিবাসী ও বাঙালি এক কাতারে দারিয়েছে। ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামে এদের যেমন অংশগ্রহণ ছিল তেমনি একাত্তরে স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামেও। এরা তাই বাঙ্গালীদের মতই এদেশের নাগরিক।
তাই শিক্ষা সংস্কৃতি সহ সব ক্ষেত্রে আদিবাসীদের উল্লেখযোগ্য অংশগ্রহণ কাম্য। সেদিন টিভিতে ক্লোজআপ ওয়ান ২০১২ এর অনুষ্ঠান দেখছিলাম। একজনের গানে মুগ্ধ না হয়ে পারলাম না। বান্দরবান এর ছেলে খিং সাই মং। সে নাকি চারুকলায় পরছে।
বাসার সবাই আমার মতই মুগ্ধ। এরকম বড় মঞ্চে আদিবাসী বা ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব দেখে ভাল লাগল। আসলে বাঙালি সংস্কৃতি থেকে কিছুটা পৃথক ও স্বকীয় সংস্কৃতি বহন করে চলেছে এ ভূখণ্ডে বসবাসরত প্রতিটি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী। বাংলাদেশে মোট উপজাতির জনসংখ্যা ১৫ লক্ষ ৫হাজার ৯৭৮ জন। আদিবাসী ভাষা সংখ্যা হচ্ছে প্রায় ২৬টি।
বাংলাদেশের প্রধান উপজাতি গুলো হলো- ওঁরাও, খাসিয়া বা খাসি, খুমি, গারো, চাকমা, ত্রিপুরা, পাংখো, পাংগোন, মগ, মণিপুরী, মুরং, রাজবংশী, সাঁওতাল এবং হাজং। প্রতিটি উপজাতির রয়েছে পৃথক ও স্বকীয় সংস্কৃতি ও ভাষা। এখানে একটি কথা উল্লেখযোগ্য সেটি হল আদিবাসী মানে কিন্তু আদিম অধিবাসী না। আদিবাসী তাদেরই বলা হয় যারা আদিম বা বহু পুরনো জীবনযাপন পদ্ধতি ধারন করেন। যেমন কক্সবাজারে রাখাইনরা প্রথম আসে ১৭৯৭ সালে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার থেকে।
জাতিগত বিদ্বেষের শিকার হয়ে। তারা মিয়ানমারের আরাকান প্রদেশ থেকে কক্সবাজারে এলে তৎকালীন বৃটিশ ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স তাদের এখানে বসবাসের ব্যবস্থা করেন। তবে আদিবাসিরা এখন বিভিন্ন ধর্মে ধরমান্তরিত হচ্ছে। সে যাই হোক, বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে আদিবাসী ও বাঙালি এক কাতারে দারিয়েছে। ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামে এদের যেমন অংশগ্রহণ ছিল তেমনি একাত্তরে স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামেও।
এরা তাই বাঙ্গালীদের মতই এদেশের নাগরিক। তাই শিক্ষা সংস্কৃতি সহ সব ক্ষেত্রে আদিবাসীদের উল্লেখযোগ্য অংশগ্রহণ কাম্য। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।