আসুন ভয় পাই। ভয় পেয়ে মজা খাই।
টাইটানিক জাহাজ কেন ডুবেছিলো তার রয়েছে নানা রহস্যময় ও রোমাঞ্চকর কাহিনী। শত বছর পার হয়ে গেলেও আজও মানুষ সঠিক কারণ জানেন না! অনেকে অনেক কথা বলেন। কেউ সূত্র থেকে আবার কেউ সূত্র ছাড়া।
১৯৯৮ সালের ১৯ অক্টোবরের টাইমস জানিয়েছে এক রহস্যময় কাহিনী। টাইটানিক জাহাজে নাকি ছিলো মিশরীয় এক রাজকুমরীর মমি। সেই মমি ছিলো অভিশপ্ত। আর সেই কারণেই নাকি জাহাজটি ডুবে গিয়েছিলো।
এসব বলার কারণও আছে।
খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ সালের দিকে মারা যান সেই রাজকুমারী। তার নাম আমেন-রা। ঊনিশ শতকে এই মমি আবিষ্কার হওয়ার পর চারজন ইংরেজ কিনে নেন মমিটি।
মমি ক্রয়ের কয়েক ঘণ্টা পর একজন ইংরেজ হারিয়ে যায় অজানায়। আর কোনোদিন সে ফিরে আসেনি।
পরের দিন ভৃত্যের গুলি খেয়ে মারা যায় অপর ইংরেজ। তৃতীয় ব্যক্তি অল্প কিছুদিনের মধ্যেই দেউলিয়া হয়ে যান। চতুর্থ ব্যক্তি চাকরি হারিয়ে অসুখে ভুগে মারা যান।
এভাবে মমিটির সাথে যেই জড়িত হয়েছেন মারা গেছেন বা তার নিকটআত্মীয় মারা গেছেন।
এভাবে যেই এর সংস্পর্শে এসেছেন, শেষ হয়ে গেছেন।
শেষ পর্যন্ত এক সংগ্রাহক মমিটি ক্রয় করে টাইটানিক জাহাজে করে নিয়ে যাচ্ছিলেন। ধারণ করা হয় এই কারণেই জাহাজটি দুর্ঘটনায় পড়েছিলো।
অবশ্য ধর্মপ্রাণ মানুষেরা অন্য কথা বলেন। তাদের ভাষ্য_
জাহাজের গায়ে একটি নাম্বার লেখা ছিলো। যা হচ্ছে_ 3909 ON।
এই নাম্বারটি উল্টো করলে হয়_ No POPE। তখনকার দিনের বেলফাস্টের ধর্মপ্রাণ মানুষ মনে করতেন এই জন্যই নাকি ঘটেছিলো মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।