কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
বিপুল ভোটের ব্যাবধানে মহাজোটের জয়লাভ। এখন এই মহাজোটের নেতা কর্মী এবং সাংসদ দের ভাই ভাতিজাদের যদি সংযতভাবে নিয়ন্ত্রন করা যায়। টেন্ডারবাজী খোলা বাজারে সিন্ডিকেট বন্ধে কার্যকর ব্যাবস্থা গ্রহন । এই নতুন সরকারের কাছে সাধারন মানুষের প্রত্যাশা। মনে রাখা দরকার বিগত সরকার গুলো দ্রব্যমূল্য উর্ধ্যগতি রোধে কার্যকর ব্যাবস্থা নিতে একেবারে ব্যার্থ হয়েছে।
এই নির্বচনে গরিব মেহনতি মানুষের ভোট মহাজোটের পক্ষে যায়। কারন এই গরিব দিনমজুর শ্রেনী সব চাইতে বেশী অসুবিধার সম্মুখিন হয়েছিল। যারা চারদলের পক্ষে ভোট দিয়েছে । তাদের রাজনৈতিক সচেতনতা নিয়ে আমার প্রশ্ন থেকে যায়। এই কারনে যে, তাদের কোন দিন বাজারে যাওয়ার প্রয়োজন পড়েনা অথবা তারা নাঁকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে আছে।
চারদলের প্রায় ৩৮%শতাংশ ভোট এই প্রমান করে একটা বড় অংশ এখনও সূস্থ রাজনৈতিক ধারার বাহিরে রয়েছে। কারন আমরা যে ভাবে কালো টাকার ছড়াছড়ি দেখতে পাই তাতে সন্দেহ থেকে যায়। এই ভোটাররা তাদের কতটুকু বিবেক এবং বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে তার ভোট প্রয়োগ করেছে। এখন মাননীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আপনিই বলুন কেমন নির্বাচন কমিশন চান। দূর্নিতি পরায়ন ব্যাক্তিদের জনগন মসনদে দেখতে চায় না।
কালো টাকা বিবেকের কাছে পরাস্থ। চির জীবনের জন্য যাহাতে কালো টাকার মালিকরা নির্বাচনে অংশগ্রহন করতে না পারে । তার জন্য নির্বচন কমিশন কে অধিকতর শক্তিশালী এবং নতুন আইন প্রনয়ন জরুরী হয়ে পড়েছে। আমাদের এখানে দেখেছি কিভাবে নির্লজ্জ বেহায়পনার মতো অবাধে টাকা দিয়ে ভোট কেনার চেষ্টায় লিপ্ত কিছু প্রার্থি যদিও তিনি পরাজিত হয়েছেন। তার অবসান চাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।