স্বেচ্ছাচার না করা গেলে তারে স্বাধীনতা বলে না। স্বাধীনতা মানেই স্বেচ্ছাচারের অধিকার।
ব্লগ কর্তৃপক্ষ ছিচকে মরালিস্টদের মত বক্তব্য খয়রাতে কর্তুকাম হইয়া উঠছেন। তারা লিখছেন: "আসন্ন নির্বাচনে মনোনীত যুদ্ধাপরাধী প্রার্থীকে নাকচ করে আপনার ভোটাধিকার পবিত্র রাখুন"।
ভাই কর্তৃপক্ষ জাইনা রাখেন, ভোটাধিকার কোনো পবিত্র অধিকার না।
কেবল কুমারীত্বের অধিকার আর ওজু করার অধিকাররে চাইলে পবিত্র অধিকার বলা যাইতে পারে। যুদ্ধাপরাধীদের ভোট দিলে আপনার অধিকার অপবিত্র হবে না। দেশের তেরটা বাজতে পারে! বারোটা বাইজা আছে।
যুদ্ধাপরাধীদের ভোটে দাঁড়াইতে দিতে যারা সমস্যা বোধ করেন না তারা তাদেরকে ভোট দিতে আপত্তি করেন! চমেৎকার! কই, যুদ্ধাপরাধীগো লগে সংসদে বসতে তো কারোই আপত্তি দেখি না। যারা যুদ্ধাপরাধীগো লগে অ্যালায়েন্স করে -- যথা বিএনপি -- তাগো ভোট দিতে পারলে না করেন না ভাই সামহোয়াইরারা...।
তা তো পারবেন না। খুব কি আলাদা নাকি যুদ্ধাপরাধী আর তাগো মিত্রশক্তি?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।