সাধারণ মানুষ এনজিও ঋণের জালে জড়িয়ে পড়ছে। কিস্তি পরিশোধ রতে গিয়ে ঋণ গ্রহীতারা রীতিমতো দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। একটি কিস্তির টাকা শোধ করতে না করতেই পরবর্তী সপ্তাহের কিস্তির টাকা পরিশোধ করার জন্য তৎপর হতে হয়। ফলে ঋণগ্রহীতারা সুদি মহাজনদের দ্বারস্খ হতে বাধ্য হচ্ছেন। সরকারি ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ বিতরণে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালালেও নানা জটিলতায় কৃষকদের একটি বড় অংশ এ ঋণ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ফলে সাধারণ কৃষক ও ব্যবসায়ীরা এনজিও ঋণের ওপর নির্ভর করে চাষাবাদ, ক্ষেত খামার ও ব্যবসা-বাণিজ্য করতে বাধ্য হচ্ছেন। এ জন্য তাদের ১০ টাকা থেকে ২০ টাকা হারে সুদে ঋণ নিতে হচ্ছে। এনজিওদের নিমানুযায়ী উৎপাদনের বা আয় থেকে কিস্তির টাকা পরিশোধ করার বিধান থাকলেও ঋণ গ্রহণের পরের সপ্তাহ থেকে কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে হয়।
এনজিওদের এই হিসাব সাধারণ মানুষের জন্য মরার উপর খরার গা হয়ে দাড়ায় । এভাবে আর কত দিন চলবে ?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।