অতীত খুড়ি, খুঁজে ফিরি স্বজাতির গুলিবিদ্ধ করোটি
খানিকক্ষণ আগে ই-বাংলাদেশ ডট অর্গে সুশান্তর একটা লেখা পড়লাম ইংরেজিতে।
Click This Link
সেনা শাসনে জঙ্গীবাদ একটি অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ দাবি করে সুশান্ত চমৎকার কিছু ক্লু দিয়েছেন।
ধারাবাহিকভাবে সেগুলো হচ্ছে :
এই জরুরী অবস্থার মধ্যেও বিমানবন্দর চত্ত্বরে লালনের ভাস্কর্য ভাঙ্গা। ধর্মের লেবাসধারী একদল উচ্ছৃংখল লোক এটা করেও ঠিকই পার পেয়ে গেছেন। তারপর মুফতি আমিনির প্রেস কনফারেন্সে দম্ভোক্তি- ক্ষমতায় গেলে দেশের সব ভাস্কর্য (তার ভাষায় মূর্তি) ভেঙ্গে ফেলা হবে।
শিখা অনির্বাণ দেয়া হবে নিভিয়ে। দেশের সংস্কৃতি ও স্বাধীনতার উপর সরাসরি এমন হুমকি দেয়ার পর এই বিশেষ মহলকে কিছুই বলা হয়নি।
লেখক এটাকে চিহ্তিত করেছেন এভাবে- যে পরিকল্পিতভাবে সাধারণ মানুষকে জানানো হচ্ছে মৌলবাদের হুমকির কথা। সঙ্গে তিনি টেনেছেন আলীয়া মাদ্রাসার ছাত্র সেজে শিবির কর্মীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে তান্ডবের কথা।
তবে আসন্ন নির্বাচনকে বানচাল করতে এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাপ্রবাহের কথা তিনি বলেছেন।
১. কিছুদিন আগে পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে যে জেএমবি আবারও সংগঠিত হয়েছে এবং ব্যাপক একটি বোমা হামলার পরিকল্পনা করছে।
২. ক'দিন আগে হরকাতুল জেহাদের নেতা-কর্মীদের অভিযুক্ত করে রমনা বটমুল ও শেখ হাসিনার প্রাণনাশের জন্য গ্রেনেড হামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করার কথা জানিয়েছে সিআইডি।
৩. আজকের পত্রিকায় শেখ হাসিনার নিরাপত্তা ব্যবস্থা অপ্রতূল বলে জানিয়েছে সরকার। খালেদা জিয়া এবঙ অন্যান্য ভিআইপি প্রার্থীদের নিরাপত্তা জোরদারের সুপারিশ করেছে তারা।
প্রসঙ্গতই সারা দেশে আ.লীগ ও বিএনপিকে প্রতিহত করে ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠার পোস্টার ছেড়েছে হরকাতুল জিহাদ।
ঘটনা আসলেই কি এদিকে মোড় নিতে পারে? চিন্তার খোড়াক পাচ্ছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।