আজ সকালে রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠান শেষে হালাজামানার দেশের বিশিষ্ট সুশীল ব্যক্তি আকবর আলী সাংবাদিকদের বলেন, আরও সময় বাড়িয়ে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে উৎসবমূখর পরিবেশে নির্বাচন নিশ্চিতকরতে হবে।
তিনি আরও বলেন, সবার অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন হলে এটি সরকারের জন্য একটি বড় ব্যর্থতা হবে, আমি মনে করি এখনো সময় আছে। আর এক্ষেত্রে সরকার ও রাজনৈতিক দল উভয়কে মনে রাখতে হবে তাদের উভয়কে ছাড় দিতে হবে। বড় রাজনৈতিক দলগুলোকে মনে রাখতে হবে তারাই দেশের একমাত্র দল নয়। অন্য রাজনৈতিক দলের যে মতামত তাকেও বিবেচনায় নিতে হবে।
অথচ, এই একই ব্যক্তি গত সপ্তাহে অন্য এক সভায় বলেছিলেন, নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন না হলে সরকার সাংবিধানিক বৈধতা হারাবে ,,,,,, নির্বাচনে কেউ না আসলে তাতে তারাই ক্ষতিগ্রস্থ হবে .... সরকারের কিছু করার নাই ... ইত্যাদি। কিন্তু ২০০৬ সালো আওয়ামিজোট কে নির্বাচনের বাইরে রাখার প্রতিবাদে ও নির্বাচন গ্রহনযোগ্য না হবার অজুহাতে এই বহুরূপি বুদ্বিজীবি তত্বাবধায়ক সরকার থেকে পদত্যাগ করেছিলেন।
অন্যদিকে আরেক শীর্ষ সুশীল মোজাফফর আহমদ বলেছেন, "নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন না হলে দেশে গনরোষ সৃষ্টি হবে" কিন্তু দেশের নিকট অতীতে নিরঙ্কুস সংখ্যাঘরিষ্টতা নিয়ে সরকারে থাকা বৃহত্তম জোট চারদলীয় জোটকে পাশ কাটিয়ে নির্বাচন হলে গনরোষ সৃষ্টি হবে কিনা তা বেমালুম চেপে গেলেন এই জ্ঞানপাপী দালাল।
মূলতঃ এসব বর্নচোরা, জ্ঞানপাপী তথাকথিত সুশীলদের বিরুদ্বেই জনরোষ দানা বাঁধছে, যারা ব্যার্থ রাষ্ট্র, অকার্য্যকর রাষ্ট্রে প্রবক্তা। যারা বহুজাতিক সংস্থার উচ্ছিষ্টভোগী ক্রিড়নক।
যাদের উদ্দেশ্য দেশের উন্নয়ন নয়, দেশকে দূর্নীতিপরায়ন বা জঙ্গী রাষ্ট্র হিসেবে চিত্রিত করা। আজ সময় এসেছে এসকল মীরজাফর, রায় বল্লবদের মুখোশ উম্মোচনের, এদের কে প্রতিহত করার।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।