আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি।
প্রকৃতির নিয়মে বয়স বাড়বেই কিন্তু কিছু কিছু বিষয় আছে যা একটু তাড়াতাড়ি বয়সটাকে বাড়িয়ে দেয়। চলুন জেনে নেই সে রকম কিছু টিপস যা থেকে আপনার বয়সটাকে খানিকটা হলেও বেধে রাখতে পারবেন আপনে।
স্বসূর্য মামার হাত থেকে বাঁচতে হবে। আমাদের ত্বকের ভিতর একটা অন্যতম কারণ হচ্ছে এই সূর্য।
সূর্যের্ আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি ত্বক বুড়েয়ে যাওয়ার একটা কারণ। ত্বক বাঁচাতে তাই চাই সান প্রটেকশন সানসল্কি লোশন এ কাজটি অনায়াসে করতে পার্রে। তাছাড়া
ছাতা, রোদ চশমা দিয়ে কিছুটা সুরক্ষা তো পাওয়াই যায়
আমরা বেচে থাকি আমাদের এনার্জি বা শক্তির জোরে। সেই এনার্জি ক্ষয়ের একটা মূল কারণ হলো ধূমপান। বয়স রুখতে হলে তাই বন্ধ করতে হবে এই মরণ নেশা।
ধূমপান শুধু সুস্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর তাই না, বয়সের ছাপ যে বলিরেখা তারও একটা প্রধান কারণ এটি ঠোঁটের আশপাশের চামড়া ঝুলে যাওয়ার একটা অন্যতম কারণ হচ্ছে ধূমপান। তরুণ থাকতে চাইলে ধূমপান ছেড়ে দিন।
স্ববিশ্বস করুন আর নাই করুন অকালে বুড়িয়ে যাওয়ার আর একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো স্ট্রেস বা মানিসক চাপ। জীবনে নানামুখী চাপের শিকার আমরা। কিন্তু বয়সকে ঠেকাবেন বলে যখন মনস্থির করবেন তখন প্রথমেই মানসিক চাপ কমানোর শিখতেই হবে আপনাকে।
রিলাক্স করুন, বই পড়ুন, বেড়াতে যান, ছুটিকাটান, নিয়মিত মেডিটশেন করুন, খুজে নিন এমন কিছু যা আপনার একেঘেয়ে জীবন থেকে আপনাকে সরিয়ে দিয়ে করে তুলবে ঝরঝরে তরতাজা।
স্বভুলে গেলে চলেব না, আমরা যা খাই আমরা আসেল তাই। প্রতিদেনর খাদ্য তালিকায় কতটা প্রয়োজনীয় পুষ্টি আপনি
নিজেকে দেন ভেবে দেখেছেন কখেনা? বয়সটাকে বাড়তে দিতে না চাইলে আগে নিজের ফুড প্যাটার্ন লক্ষ্য করুন। ভাজাপোড়াকে ছুটি দিন, তেল মশলা কিমেয় ফেলুন, খাদ্য তালিকার মূল্যে নিয়ে আসুন শাক-সবিজ আর ফলমূলকে আপনার বয়স বাড়ছে, এমন বলার সাহস কেউ পাবে না।
ষআমাদের খাবারে কেমিকেল যে বাতাসে আমরা নিশ্বাস নেই তা ভর্তি নানা দূষেণ, হাত দিয়ে যা কিছু র্স্পশ করবেন সেখানেও বিষ।
এই বিষাক্ততা আপনার বয়স বাড়াবেই। এর হাত থেকে বাঁচতে আমাদের এখন সবারই উচিত অর্গানিক খাবার খোঁজা। পরিবেশটাকে আরো না দূষিয়ে নিজেদের স্বার্থে এর অপব্যবহার রোধ করা।
ষবয়স রুখতে ব্যয়াম এর বিকল্প নেই । বহুবার শুনছেন, আবার বলেত হচ্ছে।
শুরু করে দিন ফ্রি হ্যন্ড অথবা যোগ ব্যয়াম ভালো থাকুন, ধরে রাখুন তারুণ্য।
ষপরিমিত ঘুম আপনাকে সুস্থ রাখবে, রুখবে আপনার বয়স। ঘুম ঠিকঠাক না হলে চেহারায় তার ছাপ পড়েবই। ঘুম না হওয়ার একটা কারণ হলো শরীরকে পর্যাপ্ত কাজ না কিরেয় বিশ্রামে রাখা। শরীরটাকে খাটান, ক্লান্ত শরীর প্রয়াজনীয় ঘুম ঠিকই নিয়ে আপনাতে ঝরঝরে রাখবে।
ষজীবনটাকে ক্লান্তিকর করে তুলবেন না সব সময় ভালো কিছু করুন, নতুন কিছু করুন ব্রেইনটাকে খাটতে দিন। শুধু শিশুরাই খেলাধুলা করবে, এটা কেমন কথা! খেলুন, নিজেক বিনোদনের জোগান দিন, দেখবেন আপনার মনই আপনাকে বুড়ো হতে দিচ্ছে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।