চোখের সামনে যা পরে তাই নিয়ে লেখি।
বাংলাদেশী হিসেবে আমরা দু:খিত ও লজ্জিত
আমরা একটি অন্ধ, অনুভূতিহীন ও বিশেষ সময়ে মুখে ললিপপ নিয়ে বসে থাকা একটি মানবধিকার কমিশন পেয়েছি।
ফেলানি হত্যাকাণ্ড
কি নির্মম!! কি পরিহাস দায়মুক্তি.!! সেদিন কাঁটাতারে ঝুলে ছিল কি শুধুই ফেলানি না সেদিন ফেলানীর সাথে ঝুলে ছিল পুরো বাংলাদেশ।
আর সেটাকে ‘জায়েজ’ করে নিল ভারত। বলল, সীমান্তরক্ষী বিএসএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষ ‘নির্দোষ। কী পরিহাস। কী তামাশা। কী নির্মম দায়মুক্তি!
এরমধ্য দিয়ে কি সীমান্তে হত্যার বৈধতা দিল ভারত সরকার? জানান দিল, বাংলাদেশের মানুষের জীবনের কোনো মূল্য নেই।
কবে সোচ্চার হব আমরা? আর কত ফেলানী ঝুলবে?
আমরা সত্যিই এত ভীতু নাকি কোন অদৃশ্য শক্তি আমাদের প্রতিবাদ বন্ধ রেখেছে?
এখনই সময় রুখে দাড়ানোর
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।