ইসির শর্ত অনুযায়ী নারী নেতৃত্ব ৩৩% করতে হবে। কিন্তু ৩৩ শতাংশ নারী রাজনীতি করে না। ফলে অযোগ্য নারীরা রাজনৈতিক নেতৃত্ব আসবে ফলে দেশও অযোগ্য নেতৃত্বের কবলে পড়বে। যারা যোগ্য তারাতো নেতৃত্ব দিচ্ছেনই। কই আমেরিকাতো তাদের নেতৃত্বের জন্য অভিজ্ঞ হিলারীকে নির্বাচিত না করে কালো চামড়ার ওবামাকেই বরং পছন্দ করলো।
এমনকি সে এক সময় মুসলিম ছিল। আসলে ওরা আমাদের উপর চাপিয়ে দিলেও তারা সেটা গ্রহন করেনি। রাজনৈতিক দলের গঠন তন্ত্র কেমন হবে তা দলই ঠিক করবে। কোন দল নারীদেরকে গুরুত্ব না দিলে নারী সমাজ তাদের প্রত্যাখান করবে। খালেদা হাসিনা মতিয়া সাজেদা সেলিমা রওশনরাতো নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
তাই বলে বাধ্য করা কি ঠিক হচ্ছে। নারীর আলাদা কোটা নির্ধারণ না করে যোগ্যতা ভিত্তিক নেতৃত্বের জন্য উন্মুক্ত থাকা উচিৎ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।