কাজলা মেঘে কোন রুপসীর কাজল কালো কেশ,এইতো আমার জন্মভূমি সোনার বাংলাদেশ,প্রানের বাংলাদেশ।
শেখ হাসিনা খুব করেই চেয়েছিলেন বিএনপি নির্বাচনে আসুক এজন্য তিনি প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়া আর সব ক্ষেত্রেই ছাড় দিতে চেয়েছিলেন।তিনি সব কিছু এমন ভাবে সাজিয়ে রেখেছিলেন যাতে বিএনপি যত ভোটেই পাক না কেন ঘুরে ফিরে আওয়ামি লীগই জিতে যেত ।গত কয়েক মাসের সরকার বিরোধী আন্দোলনে সারা দেশ যখন টালমাটাল তখন সবচেয়ে শান্ত ছিল ঢাকা,ঢাকায় আন্দোলনের ছোয়া লাগার কোন ব্যবস্তা সরকার রাখে নি,সে হিসেবে ইসি যে ৪০ পার্সেন্ট ভোট প্রয়োগের দাবী করছে ঢাকায় সবচেয়ে বেশী ভোট পড়ার কথা কিন্তু তাজ্জব ব্যাপার হচ্ছে ঢাকার বেশীরভাগ আসনে ভোট পড়েছে ১০-১৫ পার্সেন্ট অথচ ঢাকার বাইরের রংপুর বগুড়া যেগুলোতে সরকারের নিয়ন্ত্রনই আংশিক,অনেক কেন্দ্রে কোন ভোটারই আসেনি সেগুলিতে নাকি ভোট পড়েছে ৫০ পার্সেন্টের বেশি।আসল কথা হচ্ছে এগুলোতে সত্যিকার অর্থে ভোট ৫ থেকে ১০ পার্সেন্টের বেশি পড়েনি কিন্তু পা চাটা ইসি দেখিয়েছে ৫০ পার্সন্ট করে তাই বিরোধীজোট যদি নির্বাচনে আসত তাহলেও এই বেহায়া ইসি এই কাজই করত,ভোট পড়ত ৬০ পার্সেন্ট আর তারা ৮৫ -৯০ পাসেন্ট দেথিয়ে আওয়ামীলীগকে জিতিয়ে দিত আর আমাদের দলকানা মিডিয়াগুলো যত কারচুপিই হোক না কেন নির্বাচন নিয়ে কোন প্রশ্নই তুলত না বর্তমানে যেমন এমন নির্লজ্জ ভোট চুরি,একবছরে বিরোধীমত দমনের জন্য তিনশতাধিক মানুষ হত্যা সবকিছু চেপে গিয়ে সরকারকে নতুন করে দমন নিপিড়নে উত্সাহ দিচ্ছে তেমনি ভোট কারচুপি আড়াল করার জন্য তারা সবকিছুই করত।তাই খালেদার নির্বাচনে না আসাটা একটি সুবিবেচনা প্রসূত সিদ্ধান্ত ,দলকানা মিডিয়াগুলো এই সিদ্ধান্ত ভূল প্রমান করে বিরোধী কর্মীদের মনোবল নষ্ট করার মিশনে নেমেছে।তাই এখনই আসল সময়, কর্মীদের মনোবল ধরে রেখে আরও কয়েকটাদিন যদি বিরোধীরা রাস্তায় থাকতে পারে তাহলে এই নির্লজ্জ বেহায়াদের পতন না হওয়ার কোন কারন নেই,কারন দেশবাসী বিরোধীদের সাথে আছে এবং থাকবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।