আমার পোস্ট গুলো পড়ার অনুরোধ রইলো মধুতে রয়েছে শরীরে তাপ উৎপাদনের তীব্র ক্ষমতা। তাই ঠাণ্ডায় মধু নিয়মিত খেলে অতিরিক্ত ঠাণ্ডা লাগার প্রবণতা দূর হবে। মধুতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, যা রক্তশূন্যতা, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিণ্য দূর করে। চা, কফি ও গরম দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে হাঁচি, কাঁশি, জ্বর জ্বর ভাব, টনসিল, নাক দিয়ে পানি পড়া, জিহ্বার ঘা ভালো হয়। তারুণ্য বজায় রাখতে মধুর ভূমিকা অপরিহার্য।
মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে। শিশুদের ছয় মাস বয়সের পর থেকে অল্প করে (তিন-চার ফোঁটা) মধু নিয়মিত খাওয়ানো উচিত। এতে তাদের পুরো দেহের বৃদ্ধি, মানসিক বিকাশ ভালো হবে। তবে মধু নিয়মিত খাওয়াতে হবে এ ঠাণ্ডা ঋতুতে, গরমের সময় নয়।
মধু সবার শরীরে গরম তৈরি করে। যে কোন বয়সের মানুষ অধিক পুষ্টির আশায় বেশি মধু খেলে ডায়রিয়া হয়ে যাবে। তবে বড়দের তুলনায় বাড়ন্ত শিশুদের জন্য পরিমাণে মধু বেশি প্রয়োজন। মধুতে নেই কোনো চর্বি। তবে অতিরিক্ত মিষ্টির জন্য ডায়াবেটিস, হƒৎপিণ্ড ও উচ্চরক্ত চাপের রোগীদের মধু বর্জনীয়।
গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছেযে মধুতে রয়েছে উচ্চ শক্তিসম্পন্ন অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট। এ এজেন্ট শরীরের ক্ষতিকর রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে। গবেষণায় আরও দেখা গেছে, নিয়মিত মধু ও সুষম খাবারে অভ্যস্ত ব্যক্তিরা তুলনামূলকভাবে বেশি কর্মক্ষম ও নিরোগ হয়ে বেঁচে থাকে। রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ আয়রন রয়েছে মধুতে খবরের লিংক ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।