১. ধুলাবালি ও ঠাণ্ডা এড়িয়ে চলুন, রাস্তাঘাটে চলার সময় মুখে মাস্ক ব্যবহার করুন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সর্দিকাশির যথাযথ চিকিৎসা নিন।
২. ধূমপান হাঁপানির প্রকোপ বাড়িয়ে দেয়। ধূমপান ছাড়ুন।
৩. গরুর গোশত, চিংড়ি মাছ, ইলিশ মাছ, পুঁই শাক, মিষ্টি কুমড়া, বেগুনসহ আরো যেসব খাবার আপনার শরীরে অ্যালার্জির উদ্রেক করে কিংবা শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায় তা এড়িয়ে চলুন।
৪. আত্মবিশ্বাসের বলে বলিয়ান হয়ে জয় করুন বিষণ্নতাকে।
অতিরিক্ত মানসিক চাপজনিত বিষণ্নতা হাঁপানির লক্ষণ ও মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়।
৫. ঘর ও আসবাবপত্র নিয়মিত পরিষ্কার করার পাশাপাশি বেডশিট, বালিশ প্রভৃতি কাপড়ের পুরু কভার দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে।
৬. মদ্যপান এড়িয়ে চলুন। মদ্যপান যে মাত্রায়ই করা হোক না কেন তা আপনার হাঁপানি কম-বেশি বাড়িয়ে দিতে পারে।
৭. অতিরিক্ত পরিশ্রম কিংবা ভারী কাজ এড়িয়ে চলুন।
৮. গর্ভাবস্থায় হাঁপানির নিয়ন্ত্রণে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক নির্দিষ্ট ওষুধ সেবন করুন। গর্ভাবস্থায় হাঁপানির যথাযথ চিকিৎসা না নিলে অক্সিজেনের অভাবজনিত কারণে রোগীর গর্ভস্থ সন্তানের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হতে পারে।
৯. তাৎক্ষণিক হাঁপানি নিয়ন্ত্রণকল্পে চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক হাতের নাগালের মধ্যে পর্যাপ্ত ওষুধ যেমন : ব্রঙ্কোডাইলেটর, স্টেরয়েডসহ নানা ওষুধের সরবরাহ রাখুন।
১০. হাঁপানি চিকিৎসা উপযুক্ত চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নিতে হবে এবং সেই সাথে এর নিয়ন্ত্রণকল্পে চিকিৎসক কর্তৃক নির্দেশিত বিভিন্ন উপদেশ মেনে চলার কোনো বিকল্প নেই।
(সংগৃহীত) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।