বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না।
ঘড়ির কাঁটা যখন ঠিক ৪.৩০ ছুঁই ছুঁই , তখন প্রথম দেখা হল রাতমজুরের সঙ্গে, জাদুঘরের গেটের সামনে। দুজন একসাথে হাঁটতে লাগলাম পাবলিক লাইব্রেরীর দিকে। তারপর একে একে সব ব্লগারদের সাথে দেখা হল।
সবাই অপেক্ষা করছিলাম শামীম( খেকু শামীম ) এর জন্য।
সে আসার পর তার জন্মদিনের কেক কাটা হল। তারপর একে একে সেই কেক এর ভাগ সবাই পেল। অনেকেই দুই টুকরা খাইসে , কিন্তু আমারে কেউ দ্বিতীয় টুকরা অফার করেনাই ।
এরপর ছোট ছোট জটলায় সবাই আড্ডা শুরু করল। খুব জমজমাট ছিল সেই আড্ডার পুরোটা অংশই।
এরই মাঝে আরিফ জেবতিক ভাই এর সৌজন্যে আমাদের সবার কোহিনুর এর সেই বিখ্যাত কলিজা সিঙ্গারা এবং কুক খাইলাম আমরা সবাই । আরিফ ভাইকে অনেক ধন্যবাদ ।
অনেকদিন পর একটি জমজমাট আড্ডায় অংশ নিলাম। এমন মুহুর্তের দেখা আমি জীবনে খুব কমই পাই, তাই যখনই ব্লগারদের আড্ডার খবর পাই, ছুটে যাওয়ার চেষ্টা করি। সবচেয়ে বেশী ধন্যবাদ প্রাপ্য নিঃসন্দেহে মিল্টন ভাই এর, কারণ তিনিই সবাইকে ডেকে একত্রিত করেছেন।
আর পুরো আড্ডা সফল করার পেছনে তো অবশ্যই সকল ব্লগারদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল।
আজকের আড্ডার কিছু ছবিঃ
পিছনে দাঁড়ানোঃ হমপগ্র,মেসবাহ য়াযাদ,নিশা,বৃত্তবন্দী,রাতমজুর,
নিচে বসাঃ নিশাচর,অদ্ভূত আঁধার,আমিনুল,অ্যামাটার
কেক এর বাক্স হাতে বার্থডে বয় শামীম
আবার শামীম
আবার শামীম
শামীমকে খুন করতে উদ্যত দীপু ভাই
কেক কাটার মূহুর্তে শামীম
কেক ভাগ করায় ব্যস্ত মেসবাহ ভাই, পাশে সুখীমানুষ
কেক খাওয়ায় ব্যস্ত শফিকুল ভাই
আমাদের হবু ভাবীর সাথে ফুনালাপে ব্যস্ত ফুর্তি শামীম
সর্ববামে আলী আরাফাত শান্ত এবং সর্বডানে আরিফ জেবতিক ভাই(মাঝের দুজনের নিক ভূলে গেসি
ব্লগারদের একাংশ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।