যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
ঘটনাটা শুনেছি আমার এক ইরানী সমকর্মীর কাছ থেকে। ইমিগ্রান্ট এই ইরানী আরেক বন্ধুকে নিয়ে একটা এপার্টমেন্ট ভাড়া করে থাকে।
একসময় ওরা দেখলো - ওদের এপার্টমেন্টে প্রচুর পিপড়া। যথারীতি ইরানী যুবকটি গেল কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানাতে। অভিযোগ একটা নির্ধারিত ফরম পুরন করে জমা দিতে গিয়ে যুবকটি পিপড়ার ইংরেজী প্রতিশব্দ ভুলে গিয়েছিলো।
অনেক চেষ্টা করেও যখন শব্দটা মনে করতে পারলো না - তখন "এন্টস" এর বদলে লিখলো - "এনিম্যাল"।
অভিযোগের ফরমটা নিয়ে বিল্ডিং সুপার যখন দেখলো এপার্টমেন্টের ভিতরের "লটস অব অনিম্যালস" - ওর চক্ষু কপালে উঠে গেল।
সুপার জিজ্ঞাসা করলো - " কোন ধরনের এনিম্যাল"।
যুবকটি হাত নেড়ে - চোখ পাকিয়ে - মাথার দুইপাশে আঙ্গুল দেখিয়ে পিপড়ার দৈহিক বর্ননা দেবার চেষ্টা করলো। কিন্তু সুপার আর বিভ্রান্ত হলো।
অবশেষে সুপার ওকে সাথে নিয়ে গেল এপার্টমেন্টে। যুবক দরজা খুললে সুপার খুব সাবধানে যুবককে অনুসরন করে ভিতরে ঢুকলো।
এদিক ওদিক ভাল করে দেখে কোন প্রানীর হদিস না পেয়ে সুপার জিজ্ঝাসা করলো - কোথায় তোমার প্রানীগুলো?
যুবকটি আঙ্গুল দিয়ে পিপড়া দেখিয়ে বললো - এইতো এখানে। এগুলো সারা ঘরে ছড়ানো।
সুপার অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে দেখলো দেওয়ালে কয়েকটা পিপড়া হাটছে।
অজ্ঞাতসারে ওর মুখ দিয়ে বেড়িয়ে এলো - "জিসাস!"
যুবকটি হৈ চৈ করে উঠলো - ইয়েস, জিসাস। জিসাস হেয়ার, জিসাস দেয়ার, জিসার অল ওভার দ্যা এপার্টমেন্ট।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।