আহসান মোহাম্মদ
একটি শিশুর কথা লিখেছিলাম শুক্রবার রাতে, সে যে বাসায় কাজ করে সে বাসার দুইজন মহিলা তাকে গরম শিকের স্যাকা দেবে বলে শাসাচ্ছিলেন। তার বিষয়টি লেখাতে অনেক ব্লগার এগিয়ে এসেছিলেন, কয়েকটি মানবাধিকার সংস্থার ফোন নম্বর দিয়েছিলেন। ফোন করে অবশ্য লাভ হয় নি।
তবে শনিবার সকালে সব ভয় ঝেড়ে ফেলে আমি হাজির হয়েছিলাম বাড়ীটিতে। নীচে দারোয়ানকে বললাম, অপোজিটের বাড়ী থেকে এসেছি।
৬ষ্ঠ তলার পশ্চিম দিকের ফ্লাটের ভাবীর সাথে কথা বলতে চাই। সে ইন্টারকমে যোগাযোগ করিয়ে দিলে ধরলো কাজের মেয়েদের কেউ। এরপর ধরলেন একজন ভদ্রলোক। বললাম, শিশুটির কথা। কথা শেষ না হতেই তিনি লাইন কেটে দিলেন।
রাতে আবার হাটতে গিয়ে রান্নাঘরটির দিকে উকি দিলাম। মনে হলো, সেই শিশুটিই কিছু একটা মাজছে। হয়তো সে ভালো আছে।
আমাকে সাহস দেবার জন্য ধন্যবাদ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।