আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দোকানদার বিডিআর আসল কামে ফিরা যাউক

৭১ এ ছোট ছিলাম, যুদ্ধে যেতে পারি নাই, এই আক্ষেপ ফুরাবার না

বিডিআরের মূল সীমান্ত রক্ষা করা। নিরাপত্তা রক্ষা ও চোরাচালান বন্ধ করা। ঐ কাজই করছে এতোদিন। তারপর তারা চাউল বেচা শুরু করলো। গরীবগো জন্য।

বাজারে যখন মোটা চাল ৩গ টাকার বেশি, তারা বিক্রি করলো ২৫ টাকায়। এইটা সরকারি চাউল, নিজেরা লোকসান দিয়া বেচে নাই। বিডিআর ও খোলা বাজারে খাদ্য মন্ত্রণালয় চাল বিক্রি শুরু করলেও বাজারে তার তেমন কোনো প্রভাব পড়ে নাই। তয় দরিদ্র্য মানুষ লাভবান হইছে। যদিও লম্বা লাইন দিয়া তারা ৩ কেজির বেশি চাউল পায় নাই।

এহন বিডিআর সেটাও করে না। এখন বিডিআর যা করতাছে তা হইতাছে মুনাফা। ঢাকা শহরের অনেক ভাল ভাল জায়গায় তারা সুপারস্টোর দিয়া বইছে। তার সামনে থাকে দীর্ঘ গাড়ির লাইন। গেলে দেখবেন মধ্যবয়সী মোটা সোটা মহিলারা এর প্রধান ক্রেতা।

তাগো জইন্য কেটাকাটা করা সহজ হয় না। বুঝা যাইতাছে এইটা বিডিআরের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত। ভালই লাভ হইতাছে বইলা মনে হয়। পাওয়া তথ্য সেইটাই বলে। এইসব করতে যাইয়া তারা কি আসল কাজ ভুইলা গেছে? তারা কী আসল কাজে ফাঁকি মারতাছে? এই প্রশ্ন উঠছে বিএসএফের গুলিতে দুই বিডিআর সদস্য মইরা যাওয়ায়।

বিডিআররে কই-আপনারা আপনাগো আসল কামটা করেন। ব্যবসায়ী বিডিআর চাই না, চাই সীমান্তরক্ষী বিডিআর। ১/১১ এর পর দেখতাছি সবাই সবার ভূমিকা ভ্ইলা গেছে। এহন অবশ্য সবাই আগের জায়গায় ফিরা আইতাছে। সবাই মুক্তি পাইতাছে।

তয় বিডিআর কেন তার জায়গায় ফিরতাছে না।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.