নিঃস্বার্থ মন্তব্যকে ধন্যবাদ, সাময়িক ভাবে আমি মন্তব্যে নেই
আমার বলতে হবে কিন্তু গাজরের পাইকারী দাম বাড়ছে। চিন মুস্তাফা স্টোরের বালিশ কিনে ঢাকার বন্দরে চালের আড়ত বনতে হবে। ফালা ফালি করছে শসা, জয়নুল, ডাকছে, শসা। টেন টুয়েন্টি ক্রিকেট খেলা হবে কিনা কে জানে। ডাকা ডাকি।
মাগুর মাছের জন্য জান চলে যাবে তার। হঠাঃ বেল্টের লুট মিস। জামার বোতামে হাতি ঢুকিয়ে ফেলা যায়। আর কি স্পেস আছে? আমাদের জন্য আরেকটা গর্ত খুঁজে মরে যাবেন, প্লিজ ভাইয়া। আমি বললাম।
তাছাড়া আকাশের পুষ্কুনিতে পারদের মত কি যেন ভাসছে। মনিষীদের কথা - ভর্তা খেয়ে সাইকেল চালানো অনুচিত কিন্তু ডাক্তারদের গাড়িতে ফুটো আছে। এম্বুলেন্সের চোখ খারাপ। মজুরী কম দিলেও আমরা কোথাও যাবো না। হাসফাস করতে করতে মুর্গীর পাইকার হরিণের মাংসের টুকরা নিয়ে স্যাম্পল দিয়েছে।
আমি কি রেড ক্রিসেন্টের মালিক তুমিই বলো? বান্দরের ডুগডুগির পামে বেলুন ফুটছে। মাগনা পেলে আলকাতরা খেতে রাজি হয়েছিল দর্শক কিন্তু জানো চিড়িয়াখানার সব শিকে বিখাউজ পাখির নাম। ভাদ্র মাসে কি মউদুদবাদীদের মাথা নষ্ট থাকে, গরমের সিন্নিকে মসজিদে বিতরণ করার কথা মনে আনতে নেই। স্বাধীনতার নাউজুবিল্লাবাদী সংস্করণ আমি দেখেছি। হুল ফুঁটাতো পারে সে মৌমাছি।
সখাদের হাতে বন্দুকের নল। যদি পালা গানের একতারা কে মিশিয়ে দেই ঘৃতকুমারীর গাছের সাথে। আমি মুস্তাকের কাছে কিছু পাস্তুরিত দুধ কিনে রেখে যেতেই কালোজাম খেতে ইচ্ছে হয়। বুকের মধ্যে অন্ত্র নেই কারো কিন্তু হয়তো সেজন্য সম্ভাবনার পায়রা উড়তেই থাকে। জেলের মাথায় চাঁদ না উঠলেও মজনু কেন খাদের উপর কচুরি পানা বিছিয়ে মাতা মেরির নাম জপছিল।
আমি হালুম হুলুম করে নাস্তার কাঁটা কমিয়ে দিলাম। জর্দা খেয়ে টাল হয়েছিল তাই ম্যানেজরাকে মুডিভেট করার উপায় পেয়েছি একটা। কস্তুরী হরিণের কথা মনে পড়তে দ্রুত বাড়ি ঢুকি। নাভীর ভিতর, পেটের অন্দরে কিছু থাকা তো দরকার।
২
অন্য সব দিনের থেকে একটু বেশি করেই ওমিপ্রাজল মর্ণিং হলো, নাস্তার আগে ২০ মিলিগ্রাম।
রাতে সেইম। কম থাকছি নেটে। ফোন নিজেই বাজছে। প্রতিবেশীদের কেউ আহ্লাদী গলায় ভাবী ভাবী করে গল্প করছে স্পিকার ফোনে। শুনছি আর বাইরে হাটা আন্তন চেখবকে কুকুর সঙ্গী হয়ে চলে যেতে দেখছি।
সংগ্রামী হই নি একটুও। গেরস্তের সংগ্রাম মুরগীর ঝোলে আলু। অথবা ময়ুরের সুকণ্ঠে করল্লার তিক্ত ফল ঢুকে গেলে বৈচিফলের মত ঝেড়ে ফেলা।
একটার পর একটা কাপড় কুড়োচ্ছি মেঝে থেকে। একটা ঘর আছে কম ব্যবহৃত, ওটা স্টোরকক্ষ, গুহাবাসীরা যেমন করে মৃত হরিণ বা সিংহের চামড়া ফেলে আসে ক্যালসাইটের সুরঙ্গে ওরকম করে টিশার্টটা খুলে ফেলি আবছা অন্ধকারে।
গেলেই পরে শিউরে উঠি। তারপর ছুটির দিনে সন্ত্রস্ত মনে ঢুকে তুলে আনি যত্ত সব তন্তুজ বস্ত।
বাইরে আকাশ আঁকড়ে উজ্জ্বল দিন চলে যাচ্ছে..হলুদ নিশানা উড়িয়ে মন ভাল আছে
কখনো এসব ভাল থাকা কিন্তু বৈজ্ঞানিক কারণেই।
কি বলে ড, মাকসুদের মত জেনেটিক বিজ্ঞরা জানি না?
জানে না কোন অন্তর্গত অজ্ঞাত রসায়নের ফলে ভদ্রজনের পাকস্থলীতে মদ উৎপন্ন হলো?
কিছু শ্বেতসার খেয়েছি সেটা পাকস্থলিতে রাত্রিতে গেঁজে এলকোহলের আনন্দ দিচ্ছে।
ব্যান্ড ছাড়া এমন হোয়েইল ঘুম থেকে উঠে মগজ ধোলাই করে নিচ্ছে।
ড্যানডেলিয়নের রেণূ উড়ে যাচ্ছে দেখে ঈর্ষান্বিত হচ্ছে।
--
ড্রাফট ১.০
সম্পূর্ণ অর্থহীন ...দ্রুত টাইপ করা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।