আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিষাক্ত নাগরিকের আমাবশ্যা সন্ধ্যা!

যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে

চাঁদের মায়রে বাপ! তুই নামবি! তোর চাঁদ মুখে আমি আমাবশ্যা দেখতে চাই। সরসর করে অন্ধকার নামলো। এই তো! সন্ধ্যায় চাঁদ নয়, দেখতে চাই খিঁচুনিতে অরবিন্দ নামে ডাকা সান্ধ্যবালিকাকে। তার লেজতুলে দৌড়ানো ঠিক বিড়ালের মত। মেয়ের আবার লেজ! দেখে যা অরবিন্দ, তোর সাধের বালিকার লেজ গজিয়েছে।

পাখা গজিয়েছে। সকাল বিকাল কিসব ছাইভষ্ম লেখে - আর রাতের গভীরে ভাবলুলতায় আচ্ছন্ন হয়। একটা দোপাট্টা খুলে সাজিয়ে রাখে। আমাবশ্যার রাতে নাগরিক পার্কে তার পায়ের ছাঁপ দেখা যায়। তারপরে তারাগুলো খুলে খুলে পড়ে।

পায়ের নুপুর বাজে। রাতে কোন রঙ্গশালা খোলা থাকে না। সেখানে কুহুকীর কিছু বন্দনা থাকে রঙ্গমঞ্চের মত। একাকী নিঃসঙ্গ। ঘুমিয়ে বিভর ঘাসগুলো স্বপ্ন দেখে।

উপরে দন্ডয়মান সান্ধ্যবালিকা এরপরে আমাবশ্যার সন্ধ্যা হয়ে যায়। বিষাক্ত নাগরিক সে সন্ধ্যায় মুষড়ে বসে থাকে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.