যারা অন্যের সাথে প্রতারণা করে তারা প্রথমে নীজের সাথে প্রতারণা করে,কিন্তু নির্বোধ বলে তারা তা বুঝে না। আর প্রতরণার মধ্য দিয়ে প্রতারক মানুষরুপী শয়তান ও প্রেতে পরিনত হয়। কিন্তু অজ্ঞনতার ধরুন বিবেক তাদের ধ্বংশন করে না। ফলস্বরুপ,তারা পাপাচারে সুখ ভোগ করে। সবচেয়ে বিষাক্ত সাপ আমাকে ছোঁবল মাড়ল।
সেই সাপের স্বাশে বিষ,নখের অগ্রভাগেও বিষ।
তার ছায়ার মাঝেও বিষ,এমন কি তার স্পর্শতেও বিষ আছে।
সেই সাপের প্রতিটি দাঁতই বিষাক্ত।
সেই সাপের বিষের ক্রিয়া আমার হারে,মাংশে,মজ্জায়,রক্তের কণায়,কণায় পৌছে গেছে।
সেই সাপ এখন যমদুত হয়ে আমার মৃত্যকে নিমন্ত্রণ করছে।
এখন আমি চারিধারে মৃত্যুকে দেখতে পাই।
যেন,মৃত্যু আমার সাথেই আছে।
যেন,মৃত্যু আমার দেহের প্রতিটি লোমের গোড়ায়,চোখের পাতায়,
হাত,পায়ের নখের অগ্রভাগে বাস করছে।
যেন,মৃত্য আর আমি মিশে একাকার হয়ে গেছি,আমি মৃত্যু হয়ে আছি।
এখন জিবীত আর মৃত্যুর মাঝে আমার কোন তফাত নেই,মৃত্যু ভয় নাই।
ওপাড়ের নরক যন্ত্রণার ভয় নাই,স্বর্গেরও আশা নাই।
আর,ওপাড়ের স্বর্গ তাতু আমার নিকট মিথ্যা।
আমিতু দেখতে পাই আমার মুক্তি ঐ সাপের ছোঁবলের ক্রিয়ায়।
তাই,এক্ষুণী পণ করিলাম আমি আমৃত্যু ঐ সাপকে পূজা করব।
কভূ তার ছোঁবলে খেয়ে বিষের ব্যাথায় নির্জণে কোথাও বসে আমি কাঁদব।
কেঁদে,কেঁদে নীজের অশ্রু-জলে নীজেই ভেসে চলব মুক্তির দেশে।
আর একদিন ঠিকই আমি মুক্তির দেশে পৌছব।
কে আছে মুক্তির সেই দেশে তার কি সাপ আছে?।
সে কি তার পুষা সাপের ছোঁবল খেয়েছে?।
না কি সে এখনো সেই সাপের ছোঁবল খায়নি?সে সাপ চিনে না।
ভাই,সেই সাপ বনে,জঙ্গলে,মাটির গর্তে বাস করে না।
সেই সাপ মানুষের ঘরে বাস করে।
যে ঘরে মানুষ নাই,ঐ সাপ সেই ঘরে নাই।
ছোঁবল খায়লে আপনিও চিনতে পারবেন সেই সাপ,নতুবা নয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।