আল্লাহ আমার রব, সেই রবই আমার সব। দমে-দমে তনু-মনে তাঁরই অনুভব।
দু’হাজার আট সালের বাংলা একাডেমীর বইমেলায় ইসলামী বই প্রকাশকদের প্রবেশাধিকার থাকছে না। মেলা কমিটি এমনটাই জানিয়েছেন। এমন সিদ্ধান্ত এবারই প্রথম।
একটি নবতর মাত্রাযুক্ত করলো একাডেমী এ জাতীয় হঠকারি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। মেলা কমিটি অর্থাৎ বাংলা একাডেমীর এমন নিচমানের মনোভাব মোটেও ভব্যতাকে স্পর্শ করে না। কর্তৃপক্ষের সাম্প্রতিক আচরণ স্পষ্টতই জ্ঞানকে বিভাজন করার নামান্তর। মহাপরিচালক অবশ্য একটি খোড়া যুক্তি আবিষ্কার করে বলেছেন, তারা অর্থাৎ ইসলামী প্রকাশনাগুলো নাকি অন্য একটি মেলায় অংশগ্রহণ করে। বোঝা যাচ্ছে তিনি ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বইমেলার প্রতি ইঙ্গিত করতে চাচ্ছেন।
এটি কি তাদের অপরাধ! বরাদ্দ পাওয়া প্রকাশনার কেউ কেউ তো ঢাকা বইমেলায়ও অংশ গ্রহণ করে। তাছাড়া একুশে বই মেলায় যে সব প্রকাশনী (মহাপরিচালকের ভাষায় ইসলামী নয়) তাদের অধিকাংশই তো ঢাকা বই মেলায় অংশ নেয়। এদের বেলায় মহাপরিচালকের কী ভাষ্য। এক যাত্রায় দু’ফল এ কেমন আচরণ। গ্রন্থতো গ্রন্থই, এখানে সব পুস্তকই জ্ঞানকে উন্মোচিত করে, সমৃদ্ধ করে।
মেলা কর্তৃপক্ষের এই বিভাজনের পশ্চাদপটে কী অন্য কোন উদ্দ্যেশ্য আছে!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।