আমার ব্যক্তিগত ব্লগ
গাইডদের মুখে শুনেছি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কান্চন জংগা (বানানের জন্য মাফ করবেন) ৭বারের বার দেখতে পেয়েছিলেন। আমরা সম্ভবত: তার চেয়ে বেশি সৌভাগ্যবান।
টাইগার হিলের বারান্দা থেকে দেখলাম সুর্য ওঠার আগে ভোরের আলোয় ছায়ার মতোন কান্চন জংগা।
তারপর আলো বাড়ার সাথে সাথে দেখলাম সাদা বরফে ঢাকা চূড়া।
সু্র্য ওঠার ঠিক আগ মুহুর্তে চূড়াটা গোলাপি রংয়ে রঙিন হয়ে গেল।
সুর্য ওঠার পর হলো লাল। সুর্য যখন পুরোপুরি উঠে গেল তখন উজ্জল হলুদ আলোয় আলোকিত হয়ে গেল।
ঠিক একই রকম ঘটলে পর পর আসে পাশের চূড়াগূলোতে। সেগুলো হলো অর্ন্যপূর্ণা, আরো কি কি যেন নামের চূড়া।
এই টাইগার হিল থেকেই দেখলাম এভারেস্টের চূড়া।
সাদা বরফে মোড়া কান্চন জংগা থেকে আরো বাঁ দিকে। ভারত থেকেও যে এভারেস্ট দেখা যায় এটা জানা ছিল না।
পরে ডার্জিলিং শহরে ফিরেও দেখতে পেলাম সাদা উজ্জল কান্চন জংগার চূড়া। মনে হলো হোটেলের জানালা দিয়েও পুরো ঘটনা দেখতে পারতাম...
আমাদের গাইড বললেন, সে ৭ বছর ধরে এখানে আসছে, কিন্তু এতো স্পষ্ট আগে কখনও দেখনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।