৭১ এ ছোট ছিলাম, যুদ্ধে যেতে পারি নাই, এই আক্ষেপ ফুরাবার না
আমাগো ব্যারিষ্টারের বহুদিনের খায়েস ইত্তেফাকের একক মালিক হইবেন। ইহা লইয়া তাহার ভাইয়ের (যদিও তিনি বলেন মঞ্জু আমার বাপের পোলা না) সহিত বহুদিন ধরিয়া গন্ডগোল। ইহা লইয়া খুন পর্যন্ত হইয়াছে ইত্তেফাক ভবনে। সেই মামলায় আমাগো ব্যারিষ্টার এখনো আসামী হিসাবেই আছেন (তাপরেও হেয় উপদেষ্টা)। তাহার আরেক খায়েস হইলো পুত্র পাপ্পুকে ইত্তেফাকের সম্পাদক বানাইবেন।
সেই পুত্রের নারী প্রীতি বাংলাদেশ বিখ্যাত। নারী পাইতে সেই পুত্র বিনোদন নামের একখান ফিল্মি ম্যাগাজিনও বানাইয়াছেন।
বলিয়া রাখা ভালো যে পত্রিকায় সম্পাদকের চাইতে শক্তিশালী প্রকাশক। প্রকাশক ইচ্ছা করিলে সম্পাদক বদলাইতে পারেন। এতদিন ইত্তেফাকের প্রকাশক ও সম্পাদক ছিলেন আনোয়ার হোসেন।
এখন দেখিতেছি ইত্তেফাকের প্রকাশক হিসাবে সাজু হোসেনের নাম ছাপা হইতাছে। সাজু হোসেন ব্যারিষ্টার মইনুল হোসেনের একমাত্র স্ত্রী।
অপেক্ষা করিতেছি কবে সম্পাদক হইয়া বসিবেন বড় ছেলে আরশাদ হোসেন কিংবা জাবেদ হোসেন। রক্তপাতহীন ক্যু ঘটিয়া গেলো ইত্তেফাকে।
অবশেষে আমাগো ব্যারিষ্টারের মনোকামনা পূরণ হ্ইতাছে।
এখন অপেক্ষা করি আসেন কবে ইত্তেফাক নিউ নেশনের মতো ৫ হাজারি পত্রিকায় পরিণত হইবে। নিউ নেশন বেতন দেয় ৫ হাজার টাকা, চলে ৫০ কপি। ইত্তেফাকে এখন বেশি বেতনের এবং মঞ্জুপন্থীদের সরানোর প্রক্রিয়া শুরু হইছে।
একখানা ফাউ জোক: ব্যারিষ্টার মাইনুল ফেইলড টু ম্যানেজ দি নিউ নেশন, বাট নাউ ম্যানেজিং দ্য হোল ন্যাশন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।