চিনতিত ইংরেজিতে যাকে বলে Geology। মূলত পৃথিবীর পাথরের গবেষণাই ভূতত্ত্বের কাজ। পৃথিবীর এই পাথরের মাঝেই লুকিয়ে আছে এর যাবতীয় রহস্য, ইতিহাস, সম্পদ। বাইরে থেকে এর কিছুই আমরা বলতে গেলে দেখতে পাই না। এর জন্য আমাদের নানা রকম কৌশল অবলম্বন করতে হয়।
মোটাদাগে পৃথিবীর ত্বককে আমরা মাটি বলতেই অভ্যস্ত। আসলে ভূত্বকের খুব সামান্য অংশই মাটির আস্তরণে আবৃত এবং মাটিতেই জন্মে গাছপালা। পাথরেও কিছু গাছ জন্মায় তবে তা পাথর ক্ষয়ে যাওয়ায় যে মাটির উপাদান তৈরী হয় তাতে জন্মায়। আর পাহাড়গুলো তৈরী পাথর দিয়ে। মরুভূমিতে, বালুকাবেলায়, সাগরতলে আছে হয় পাথরখন্ড (Gravel), নুড়ি (Granule), বালুকণা (Sand) বা তার চেয়ে ছোট ধূলিকণা (Silt) অথবা একেবারে ক্ষুদ্র কর্দমকণা (Clay). আর সমুদ্র, হ্রদ, নদী জুড়ে পানি তো আছেই।
আর হিমবাহ অথবা মহাদেশীয় বরফের আস্তরণের নিচেও আছে পাথরে ভূমি। সুতরাং মাটি নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখা তার নাম মৃত্তিকা বিজ্ঞান। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।