নামের সাথে কামের কিছু মিলতো থাকবোই
অথ ঃ ‘লেম্বু’ সমাচার
পড়নত্ম বিকালে মতিঝিল দিয়ে হাঁটছিলাম। ওয়াপদার সামনে এমনিতে ফুটপাত জমজমাট। রাত বেশী হলে ট্রাকের পর ট্রাক জমা হয়। রাসত্মার উপরেই চলে মালপত্র উঠানামা। তারপর গোটা এলাকা জুড়ে জমা হয় গ্রামের বাড়ী ফেরত পুরম্নষ-মহিলা।
শোনা যায়, এরা কম টাকায় এসব মালবাহী ট্রাকে যেতে পারে ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ, বগুড়া, রংপুর, ঠাকুরগাঁও- সেজন্যই এই ভীড়। ট্রাক দুর্ঘটনায় পাঁচ-সাতজন করে মানুষ মারা যাওয়ার যে খবরাখবর প্রায়শঃ পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ পায়- এখানকার এলাকায় রাতে ভীড় করা মানুষগুলি তাদেরই নমুনা। কিন্তু পড়নত্ম বিকালে সেদিন হঠাৎ করে দুই-তিনটি ছেলেমেয়ে আমাকে ঘিরে ধরল। সবার হাতে দুইতিনটা করে পোঁটলা। ‘দশ টাকা স্যার, মাত্র দশ টাকা।
দেখেন বড় বড় ২০টা আছে। ’ আরেকজন বলল, ‘স্যার আমার প্যাকেট নেন ২৫টা। দশ টাকা। ’ আরেকটি ৯/১০ বছরের মেয়ে এগিয়ে এসে বলল, ‘নেন স্যার, আমারটা নেন। ঠিক পঁয়ত্রিশটা আছে।
দশ টাকা। ’ আরেকজন ভেংচি কেটে বলল, ‘আরে রাখ তোর পঁয়ত্রিশটা। দেখতে তো কুলবরই- ওগুলান আবার লেম্বু নাকি? নেন স্যার আমার প্যাকেট। বড় বড় বিশটা- দশ টাকা!’
হাঁটছিলাম আর ভাবছিলাম, আগের দিনে ইত্তেফাকের শেষ পৃষ্ঠায় ডাবল কলামের সেই রিপোর্টটির কথা ঃ “বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছেই। ” শোল্ডার হেডিং ছিল “চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম ।
। স্বল্পবিত্তের লোকদের নাভিশ্বাস। ” দ্রব্যমূল্য সম্পর্কে যদি কিছু বলতেই হয়, তাহলে সার কথা হল এটাই যে, ‘চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম। ’ ওই যে লেবু, গত মাসেও এই রাজধানীর বাজারে পথে- ঘাটে প্রতিটি বিকিয়েছে কমপড়্গে দু’টাকা। ।
ঊর্ধ্বপড়্গে চার টাকা, সেই ‘লেম্বু’ এখন বিশ, পঁচিশ এমনকি পঁয়ত্রিশটাও দশ টাকা। কারণ? চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেশী।
এ সম্পর্কে গত একটি লেখায় বিসত্মারিত আলোচনা করেছি। আজও ‘লেম্বুর’ দশ টাকায় বিশ-ত্রিশের প্যাকেটকে সামনে রেখে সে বিষয়ে কিছু লেখা যেত। কিন্তু তার আগে চোখ আটকে গেল গত ১০-৭-০৭ তারিখে প্রকাশিত ইত্তেফাকের একটি রিপোর্টে।
রিপোর্টটি ছিল “বেশী দামে পণ্য বিক্রির কারণে জিম্বাবুয়েতে সহস্রাধিক ব্যবসায়ী গ্রেফতার। ” ইত্তেফাক ডেস্ক পরিবেশিত এই রিপোর্টে বলা হয়ঃ “নির্দেশ উপেড়্গা করে দ্রব্যমূল্য বাড়ানোর অপরাধে (সম্প্রতি) সহস্রাধিক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার ও জরিমানা করেছে জিম্বাবুয়ে সরকার। দেশের মুদ্রাস্ফীতি কমানোর লড়্গ্যে এবং জনগণের কষ্ট লাঘবের জন্য গত দুই সপ্তাহ আগে সরকার কিছু ভোগ্যপণ্যের দাম কমিয়ে মূল্য নির্দিষ্ট করে দেয়। কিন্তু ব্যবসায়ীরা তাতে কর্ণপাত না করে তাদের ইচ্ছামাফিক মূল্যে জিনিসপত্র বিক্রয় করতে থাকে। ”
বিবিসি ও দ্য হেরাল্ডের সূত্রের বরাতে উক্ত রিপোর্টে আরো বলা হয়, “নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়ার পর ব্যবসায়ীরা তা মানছে কিনা সেটা মনিটরিং করতে থাকেন সরকারী কর্মকর্তারা।
অনেক ড়্গেত্রে সরকার দ্রব্যের মূল্য কমিয়ে অর্ধেক কিংবা তারো কম করে দেয়। কিন্তু সরকারী কর্মকর্তাদের আগমন টের পেলে ব্যবসায়ীরা কম মূল্যে পণ্য বিক্রি করতে থাকেন আর তারা চলে গেলে আবার দাম বাড়িয়ে বিক্রি করতে থাকেন। কিছু কিছু ব্যবসায়ী বাজার থেকে পণ্য সরিয়ে সংকট তৈরি করে অবস্থা আরো খারাপ করে তোলেন। ফলে দুর্ভোগ লাঘবের পরিবর্তে অনেক ড়্গেত্রে কয়েকগুণ বেড়ে যায়। প্রশাসন ড়্গিপ্ত হয়ে ১ হাজার ৩২০ জন ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে।
এদের মধ্যে অনেককে জরিমানা করে ছেড়ে দেয়া হয়। সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশী দাম রাখলে প্রশাসনকে অবহিত করার জন্য ক্রেতাদের অনুরোধ করেছে সরকার। রাজধানী হারারের একজন অধিবাসী বার্তা সংস্থাকে বলেন, “৫ বছর আগে ৪ বেড রম্নমের একটি বাড়ীর জন্য আমাকে যত ভাড়া দিতে হত, বর্তমানে একটি কলা কিনতে আমাকে তত খরচ করতে হয়। ”
জিম্বাবুইয়ের বেশী মূল্যে পণ্য বিক্রির কারণে ব্যবসায়ীদের গ্রেফতারের এই রিপোর্টটি নানা কারণে পর্যালোচনার দাবীদার। জিম্বাবুইয়ের মত এক মাসের বাড়ী ভাড়ায় একটি কলা কেনার মত অবস্থায় না পৌঁছালেও আমাদের দেশের পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নিম্ন আয়ের ও নির্দিষ্ট আয়ের লোকদের অবস্থা যে অনেকটাই জানের উপরে গুজরানের শামিল হয়ে দাঁড়িয়েছে, তা সরকারীভাবে স্বীকারও করা হচ্ছে।
সরকারী এই স্বীকৃতির উদ্দেশ্য, কিভাবে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসা যায়। এজন্য বিডিআরসহ বিভিন্ন বাহিনী দিয়ে দোকান খুলে বসা হয়েছে। বিভিন্ন পাইকারী বাজার সৃষ্টির চেষ্টা চলছে। টিসিবিকে সক্রিয় করে তোলার পদড়্গেপ নেয়া হয়েছে। ইত্যাদি।
বর্তমান অনত্মর্বর্তী কেয়ার টেকার সরকারের ছয় মাস পূর্তি উপলড়্গে অর্থমন্ত্রী নিজেও অর্থনৈতিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের সফলতায় খুশি হলেও পণ্যমূল্য পরিস্থিতিতে নিজেকে ‘আনহেপী’ বলে মনত্মব্য করেছেন। পণ্যমূল্য বৃদ্ধি এবং ইতসত্মতঃ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ক্রমাবনতিই বর্তমান সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ- এই স্বীকৃতি শুধু অভিজ্ঞমহলের নয়, সর্বশ্রেণীর মানুষেরও।
আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি নিয়ে এক সময় লেখা যাবে। উপস্থিত পণ্যমূল্য নিয়ে কিছু কথা বলা প্রয়োজন মনে করছি। এদেশেও সরকার অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রির দায়ে কিছু কিছু ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে।
আমরা গোড়া থেকেই বলে আসছি, দেশটি যেহেতু টোটালিটারিয়ান সিসটেমে চলে না এবং যেহেতু মুক্ত বাজার অর্থনীতি এদেশে চালু সেহেতু সাধারণ অর্থনীতির যে সূত্র এবং যে নিয়ম-নীতি- সেই সূত্র ধরে এবং সেই নিয়ম-নীতি অনুসারেই অর্থনীতি চলবে, এটাই স্বাভাবিক। কম্যুনিস্ট কোন দেশে হয়তো সম্ভব। কিন্তু বাজার অর্থনীতির দেশে ডাণ্ডা মেরে অর্থনীতিকে বাগে আনানো যে যায় না, জিম্বাবুয়ের পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ব্যবসায়ী গ্রেফতারের ঘটনা তার বড় প্রমাণ। ওই গ্রেফতারের ফলাফল শেষ পর্যনত্ম কি দাঁড়িয়েছিল বা দাঁড়িয়েছে- তার কোন ‘ফলোআপ’ আমরা জানি না। কিন্তু বুঝে নিতে মোটেও বেগ পেতে হয় না যে, উৎপাদন ও সরবরাহের ধারাকে চাহিদা অনুপাতে চালু না করে বা না রেখে পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের যে কোন প্রশাসনিক পদড়্গেপ বানচাল হতে বাধ্য।
গত প্রায় তিন যুগ ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা ও ব্যবস্থা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট কম হয় নাই। যে সরকার যখন ড়্গমতায় এসেছে নিজেদের মত করে পদড়্গেপ নিচ্ছে এবং কখনো কখনো বাঁধন- কষণ ও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়াকে বশ করার প্রয়াস-প্রচেষ্টাও চলেছে মহাসমারোহে। তবে সাকুল্যে সেসবের ব্যর্থতা বলতে গেলে আমাদের চোখের সামনের ঘটনা। এই দেশে একদা পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য ‘কসকর’ নামের একটি সংস্থা গঠিত হয়েছিল। দ্রব্যমূল্য তাতে বাগে আসে নাই- মাঝখানে কয়েকশত কোটি টাকার কিভাবে যে আদ্যশ্রাদ্ধ হয়ে গেছে, সে সময়কার পত্র-পত্রিকার পৃষ্ঠা ঘাঁটলে যে কোন গবেষক তার হদিস খুঁজে পেতে পারেন।
জিম্বাবুইয়ের রিপোর্টটি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যালোচনা করলেই বুঝা যায়, কেন পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারী প্রয়াস ব্যর্থ হয়েছে। মুদ্রাস্ফীতি তাতে ভস্মে ঘি ঢালার কাজ করেছে ঠিকই, কিন্তু মানুষের অর্থনৈতিক চরিত্র অন্য সব দেশের মত সেখানেও পণ্যমূল্যে আগুন জ্বালিয়েছে সবার আগে। সরকারী কর্মকর্তারা দোকানে গেলে তবেই কম বা নির্ধারিত মূল্যে জিনিসপত্র কেনা-বেচা হয়। তারা চলে গেলে যে-কে-সেইঃ বিক্রেতারা ইচ্ছামত বেশী মূল্য হাঁকেন, ক্রেতারাও সেই বেশী মূল্যেই জিনিসপত্র কেনেন। না কিনে কি করবেন।
গরজ বড় বালাই। আসলে অর্থনীতির একটা বড় সূত্র হলঃ “ব্যাড মানি ট্রেন্ডস টু ড্রাইভ এ্যাওয়ে গুড মানি আউট অব সার্কুলেশন। ” খারাপ টাকা ভাল টাকাকে বাজার থেকে ঝোঁটিয়ে বিদেয় করে। এখানেও মানুষের অর্থনৈতিক চরিত্র কাজ করে প্রকাশ্যে এবং গোপনে। মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি হল ভাল টাকাকে নিজের কাছে রেখে ছেঁড়া-ফাড়া টাকাকে আগে চালানো।
এই অর্থনৈতিক সূত্র মানুষের রাজনৈতিক চরিত্রের সাথেও সামঞ্জস্য রড়্গা করে চলে। । কখনো প্রকাশ্যে, কখনো গোপনে। বাজারে ভাল উৎপাদক, ভাল সরবরাহকারী, ভাল ব্যবসায়ী ও সজ্জন দোকানদার কি নাই? আরো বিসত্মারিতভাবে বলতে গেলে বলতে হয়, সমাজে, রাজনীতিতে ভাল মানুষের এতই কি অভাব?
অর্থনীতির ব্যাড মানি আর গুড মানির সূত্র এখানেও ভিন্ন মাত্রায় হলেও প্রকাশ্যে ও গোপনে চমৎকারভাবে কাজ করে চলেছে। সর্বত্র খারাপদের কনুইয়ের ধাক্কায় ভালরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন।
সমাজ, সময় ভালদের আশ্রয় দিচ্ছে অনত্মরালে আর সেই সুযোগে খারাপেরা চালিয়ে যাচ্ছে তাদের দাপটের রাজত্ব। এইজন্যই বলা হয়, সরকারের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত সজ্জনের রড়্গা করা আর দুর্জনের হানা। দুঃখের বিষয় কারা সজ্জন আর কারা দুর্জন তা যাচাই-বাছাই করাই সবচাইতে দুরূহ। এদিকে যাদের দ্বারা সরকার কাজ করে সেইসব শাখা-প্রশাখার কর্মকর্তারা পরিচালিত হয়ে থাকেন আরেক ধারায়। সে হলো মানুষের রাজনৈতিক চরিত্রের ধারা।
ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় হোক কোন মানুষ সহজে এই ধারা থেকে সরে যেতে পারে না। তাই দেখা যায়, ধরে নিয়ে আসতে বললেই তাদের অনেকে বেঁধে আনেন। অনেকে পালাবদলেরকালে পোপের চেয়ে বড় ক্যাথলিক সাজেন এবং পর্দার অনত্মরালবর্তী খুঁটির জোরে অর্থনীতিতে ব্যবসা-বাণিজ্যে এমনভাবে দাপটের রাজত্ব কায়েম করেন যে, সর্বত্র দেখা দেয় অনিশ্চয়তা। আইএমএফ তাদের রিপোর্টে ব্যবসায়ী সমাজের যে অনিশ্চয়তার কথা বলেছে, তা বেশীরভাগই এই শ্রেণীর কর্মকর্তাদের সৃষ্টি।
রবি ঠাকুরের জুতা আবিষ্কার কবিতাটি কমবেশী সকলের জানা।
রাজার পায়ে পথের ধুলা কেন লাগবে, শুধু এই সমস্যার প্রতিকার করতে গিয়ে করিতকর্মা রাজপুরম্নষেরা রাজ্যময় যে কাণ্ডকারখানা চালিয়েছিল, কবিতায় তার ব্যাঙ্গাত্মক বর্ণনা সত্যি উপভোগ্য। শেষ-মেষ সাধারণ এক চর্মকার রাজার পা দুটি ঢাকবার পরামর্শ দিলে সবাই হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেনঃ “মন্ত্রী বলেন, আমারও ছিল মনে, ক্যামনে বেটা পেরেছে সেটা জানতে!” যদি বলি সেদিন পড়নত্ম বিকেলে মতিঝিলের রাসত্মায় ওই গুটিকয়েক ‘লেম্বু’ বিক্রেতা ছেলেমেয়ে যেন সবার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল উৎপাদন যদি বেশী হয়, সরবরাহ লাইন যদি ঠিক থাকে এবং চাহিদার সমান কিংবা বেশী হয়, তাহলে মানুষের অর্থনৈতিক চরিত্র (আসলে মুনাফার লোভ) সেখানে হালে কোন পানি পেতে পারে না।
কোথায় যেন লেবুর ফলন হয়েছে প্রচুর। ফলে পাইকার, দালাল, ফড়িয়া, পরিবহন, চাঁদাবাজ, মধ্যস্বত্বভোগী আর এক শ্রেণীর চশমখোর বিক্রেতা দোকানদারের সকল অন্ধিসন্ধি ফেল মেরে গেছে। গোটা রাজধানীতে রাসত্মায় রাসত্মায় মোড়ে মোড়ে ৮ টাকা ১২ টাকার হালি লেবু ২ টাকা হালিতে এমনকি তিনটা লেবুও এক টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সুতরাং ঈসপের গল্পের সারমর্মের মত উক্ত লেবু গল্পের সারমর্ম এটাই যে, প্রশাসনিক তৎপরতা যদি বাড়াতেই হয় তাহলে তা বাড়াতে হবে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধির সহায়তার ড়্গেত্রে, পদড়্গেপ যদি নিতেই হয় নিতে হবে উৎপাদনের আমদানীর উৎস থেকে ক্রেতার নাগালে আসতে সরবরাহের যে সুদীর্ঘ পথ সেই পথকে সোজা-সরল ও প্রতিবন্ধকতামুক্ত করে রাখতে। সেটাই হবে দ্রব্যমূল্যের সমস্যার সমাধানে জুতা আবিষ্কারের মত। । ড়্গুদ্র অথচ একানত্ম জরম্নরী কার্যক্রম।
ইততেফাক: ১৫-০৭-২০০৭
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।