সময়... অনাদি... হতে... অনন্তের... পথে...
পাহাড়ের ঢালে মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে এখনও বসবাস করছে হাজার হাজার মানুষ। আবারও যে কোন সময় পাহাড় ধসে ঘটতে পারে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়। প্রতিবছরই চট্রগ্রামে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটছে।
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১ হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছে। এই কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে প্রায় ১৫শ' পরিবার বাস করে চবি ক্যাম্পাসে।
যাদের মধ্যে ৭ হাজার পরিবারই বসবাস করে পাহাড় ঘেরা চবি ক্যাম্পাসে পাহাড়ের ঢালে।
পাহাড় কেটে তার বুকে বাসস্থান গড়ে তুলেছে এসব কর্মচারীরা। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোন বাসস্থানের ব্যবস্থা করেনি। কর্মচারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমতি নিয়ে পাহাড় কেটে নিজস্ব খরচে তৈরী করছে তারা মাথাগোজার ঠাঁই। কিন্তু যে পাহাড়ের বুক কেটে তারা মাথাগোজার ঠাঁই তৈরী করছে, সেই পাহাড়ই দানবের মতো কেড়ে নিচ্ছে তাদের জীবন!
তারপরও প্রশাসন থেকে কোন ব্যবস্থা না নেওয়ায় বাধ্য হয়েই মৃত্যু ঝুঁকি নিয়েই বসবাস করতে হচ্ছে পাহাড়ের ঢালে।
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গত ৭ বছরে পাহাড় ধসে মারা গেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীসহ ১২ জন। কোন ঘটনা ঘটলেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেয়া হয় লোক দেখানোর পদক্ষেপ। পরে তা আর বাস্তবায়ন হয়না বলেই জানালেন কর্মচারীরা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।