মঙ্গলবার সকালে উপজেলার কাবিলা মোড় এলাকায় মানববন্ধন রচনা করা হয়। এতে এলাকাবাসী ছাড়াও নিহতের কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
এদিকে ওই ঘটনায় গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন মা ফালানী বেগম। ঘটনার পর একদিন অতিবাহিত হলেও হত্যাকান্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তার বা হত্যার রহস্য উন্মোচন করতে পারেনি পুলিশ। নিহতের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম।
তবে পুলিশ বলছে, হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বন্দর উপজেলা চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা আতাউর রহমান মুকুল, কদম রসুল ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মাহতাবউদ্দিন, কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি সিরাজউদ্দিন, ইকবাল হোসেন, সেলিম হাসান, দীলিপ, হুমায়ুন কবির মৃধা প্রমুখ।
বন্দর থানার পরিদর্শক(তদন্ত) রকিবুজ্জামান জানান, এটি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড। নিহতের লাশ দাফনের পর স্বজনরা থানায় মামলা করতে আসবে। হত্যার বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
খুনিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
সোমবার বিকেলে বন্দর উপজেলার কাবিলারমোড় এলাকার বাড়ি থেকে কলেজ ছাত্রী হাবিবার লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনায় গুরুতর আহত ও অচেতন অবস্থায় তার মা ফালানী বেগমকে উদ্ধার করে শহরের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নিহত হাবিবা বন্দর উপজেলার কদমরসুল ডিগ্রী কলেজের এইচএসসি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। সে তার মায়ের সাথে ওই বাড়িতে বসবাস করতো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।