.....................বিপ্লব ভাইকে ধন্যবাদ অসাধারণ এই লেখার জন্য ..........................
..................লেখাটা আমার ভালো লেগেছে তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম.................
......................................................................................................
প্রিয় জননেত্রী, প্রিয় দেশনেত্রী, সুখ-দুঃখ যাই হোক, হাসিমাখা যুগল ছবিতে বাংলাদেশের জয়গান গেয়ে যেতে চাই
মহান দুই নেত্রীর এই ছবিটা আর একবার দেখতে চাই। ফেসবুকে সে কথা বলে এই বুকে আনন্দ এসেছে অনেক। ছবিখানা লাইক করেছেন অনেকেই, কেউ কেউ নেতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। কষ্ট পেয়েছি সে সব কথা শুনে। এখন কষ্ট পাচ্ছি, আপনাদের দূতিয়ালী বৈঠকের মহা আয়োজনের খবর পড়ে।
আপনারা নাকি নিজ উদ্যোগে একসাথে বসবেন না।
আপনাদের বসাতে নাকি আন্তর্জাতিক মহাসচিব লাগবে।
মানুষ কেন জানি অবাক নয় এতে।
অবাক কারাই বা হবে? আপনাদের মাইনাস করার মাঝে খুব যে মজা পেয়েছে একটা বিশাল জেনারেশন। যারা ’৯০ দেখেনি।
অনেকেই আছেন, যাদের ’৯০ দেখার বয়স কেটেছে ঘরের কোণায়, ভীরুতার আশ্রয়ে। আবার নব্বইয়ের সাহসী অনেক সেনা জীবনের ঘানি টেনে ক্লান্ত, তাঁরা প্রতিদিন প্রতি মুহূর্তে উদ্বৃত্ত মূল্য নিয়ে ভাবেন। ৬০ টাকা দাম হাঁকানো লাউ নিয়ে বিক্রেতার সাথে দরাদরির সময় তার মনে থাকে, কুমিল্লার নিমসার বাজারে এই লাউ ২৫ টাকায় বিকায়। অনেকেই চুপচাপ জীবন কাটাচ্ছেন, অনেকে ভোল পাল্টে ঝোল টেনেছেন। আবার দ্রোহ বিপ্লবের ঝাণ্ডা হাতে যার যার অবস্থানে লড়ে যাচ্ছেন অনেকেই।
তাঁদের মনে আছে সেই স্বর্ণালী দিন, এই হাসিমুখ ছবির সেই দিন।
জননেত্রী। দেশনেত্রী। কী শক্তিময় দুটি শব্দ-জোড়।
’৯০এর উত্তাল গর্ভে জন্ম নেয়া নব গনতন্ত্রের পথে ঐতিহাসিক অভিযাত্রায় বাংলাদেশের মহান অর্জন জননেত্রী শেখ হাসিনা, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া।
আপনারা একসাথে বসবেন না কেন? আমি তো বলি, আরও আগেই বসেননি কেন? নিঃসঙ্গতা ইস্যুতেই দু’জনার দূরত্ব জিরো হয়ে যাবার কথা ছিল। ডঃ ওয়াজেদের ইন্তেকালের পর জননেত্রীর কাছে গেলেন দেশনেত্রী। বিদায় নিয়ে ফিরে আসার সময় হঠাৎ করেই দাঁড়িয়ে পড়তে পারতেন তিনি। জননেত্রীকে ডেকে নিতে পারতেন একদিকে। বলতে পারতেন, ‘দিন নেই রাত নেই।
হঠাৎ বিষণ্ণ লাগবে, একা লাগবে। আল্লাহ ভরসা, ফোন দিও। ’ কোন এক কর্মব্যস্ত দিন শেষে নিরাপত্তা জালে বেষ্টিত বেডরুমে বই পড়তে পড়তে জননেত্রীর হয়তো পানির তেষ্টা পেল। বইয়ের জমজমাট সে পাতাটা ছেড়ে না নড়ার আলসেমি হতেই পারে। এমন একাকী সময় খুব কষ্টের।
পানি দাও কিংবা লাইটটা নেভাও; যাঁকে বলে এসেছেন কত যুগ, তাঁর না থাকাটা বড় বেশী বুকে বাজে। দেশনেত্রী একান্তে কিছু বলে গেলে তা মনে করে তিনি ফোন করতে পারতেন সমব্যথীকে। মানুষ হিসেবে পাওয়া অসহায়ত্ব নিশ্চয় তাঁদের মনে করিয়ে দিতে পারতো, আমজনতা চলে কত রকমের অসহায়ত্ব বুকে চেপে। দেশনেত্রীও চা খেতে যেতে পারতেন। অন্তত দুই ঈদ ও দুই মৃত্যু দিবসে একে অপরের সাথে দেখা করতে পারতেন।
সাভারের ধ্বংসস্তূপ, নিথর মানবতার লাশের পাশে দাঁড়িয়ে স্বজন হারানোর ব্যথা আর একবার অনুভব করতেন পাশাপাশি দাঁড়িয়ে। দেশ বাঁচান, মানুষ বাঁচান। এই নিয়েই একটা সংলাপ হয়ে যেত রাজনীতিকে দুর্বৃত্তদের হাত থেকে রক্ষার বিষয়ে। লিডার নির্দেশিত, পাতিনেতা বা ক্যাডারবাহিত, সরকারের নির্মাণ ও ক্রয় খাতের পেশাদার দুর্নীতিবাজ কর্তা দ্বারা সম্পাদিত এবং অপ্রকাশিত পত্রিকার কতিপয় হাড্ডি-চাটা কলমবাজ দ্বারা সত্যায়িত টেন্ডারবাজি আর করতে দেয়া হবে না। সিদ্ধান্ত নিতেই পারতেন।
সবচেয়ে বড় ইস্যু, যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধ নিয়ে দু’জনের কথা হতেই পারতো, যেহেতু দেশনেত্রী বরাবরই বলে আসছেন, বিচার তিনিও চান। চান আন্তর্জাতিক মানের আদালত। আর ট্রাইব্যুনালের আইনে যে সীমাবদ্ধতা ছিলই, তা প্রমাণ হওয়ার পর আইন সংশোধনের কাজও তো সরকার করেছেন। কত কিছু করতে হয়েছে! সে সব না করে আলাপ করলেই হত। সে আশা মোদের ভাষা পায়নি।
এদিকে চলে গেলেন কত নক্ষত্র, চলে গেলেন সমকালীন বাংলাদেশের উজ্জলতম নক্ষত্র রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান। বঙ্গভবনে আরও বেশী সময় দুই নেত্রী একসাথে বসতে পারতেন। যাঁর যাঁর আপত্তি-অভিযোগ- অনুযোগ শুনতেন। উপলব্ধি করতেন, আলোচনা করতেন। গ্রহণ বর্জন করতে পারতেন।
পিতৃসম মহামান্য জিল্লুর রহমানের কথা ভাবলেও তো দুই নেত্রী শান্তি, মানবতা নিয়ে কথা বলতে পারতেন। প্রকৃত অর্থেই শোক পরিণত হত শক্তিতে। তাঁরা দু’জন মনে করতে পারতেন এই ছবিটার কথা একবার।
সে আর হয়নি। আলোচনা হয়নি, কথা হয়নি।
হয়নি তো কী হয়েছে? অভাবের সংসারে কূটচালীদের আনাগোনা থাকলে মা-বাবা-ভাই-বোন একসাথে বসে না অনেক সময়। দেরী হয়, ঝামেলা হয়। কিন্তু প্রকৃত অর্থেই যখন দুঃসময়, তখন মা কী করে বিভেদের পথ মেনে নেবেন? মাতৃসম সহোদরা কী করে অনুজ-অনুজার অশান্তি দেখতে থাকবেন? আপনাদের মত সজ্জন মানুষ চোখ বুজেই বলতে পারেন, আপনাদের জনগণ কেমন আছে।
মাননীয় শেখ হাসিনা, আপনি অত্যন্ত মিশুক, কখনো প্রগলভ; দেখার অসামান্য অভিজ্ঞতা আমাদের আছে। আবার প্রাণ-ভরপুর হাসির মত বজ্রের কাঠিন্যও আপনার মুখে দেখার বিরল সুযোগ আমাদের হয়েছে।
আমরা দেখেছি মাননীয় খালেদা জিয়াকেও নিজ বলয়ে, রাষ্ট্র-আচারে। অসাধারণ ব্যক্তিত্ব দুই মহান নেত্রীর। এই যুগের হাওয়া সেই আনন্দের পরশ পায়নি, তাই উত্তরাধিকার নিতেও জানে না।
দুই নেত্রীর জন্যে সবচেয়ে বড় সমস্যা, ডিজিটাল প্রজন্মের সুশীল অ-সুশীলদের মনে তাঁদের সম্পর্কে উঁচু ধারণা নেই। তার মানে ডিজিটাল নামের প্রজন্মের মধ্যে মেটাল এর সংখ্যাই বেশী।
হার্ড ডিস্ক এ ইনফো নেই। তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে হাইব্রিড একটা জেনারেশন, মাঠবিহীন, গাছতলামুক্ত শিক্ষালয়ে পড়ালেখা করে এরা ভাইটাল স্ট্যাটিস্টিকস বলে দেয় এক নজরে। কিন্তু বলতে পারেন না, কোন দেশের কোন প্রধানমন্ত্রী তাঁকে নিয়ে লেখা কবিতার জন্যে কবিকে ‘দুষ্টু’ বলে মন্তব্য করেছিলেন!
আমরা সবার উদ্দেশ্যে সগৌরবে বলি, আমার দুই নেত্রী মহান।
যিনি আমাদের সাংগঠনিক নেত্রী ছিলেন, তাঁকে আমরা জননেত্রী বলি। ’৯০ এর বিজয়ের অন্যতম নায়ক, সেই সংগ্রামের সিঁড়ি বেয়ে এখন শীর্ষে, শেখ হাসিনা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বেগম খালেদা জিয়া, যিনি এরশাদ-বিরোধী আন্দোলনের মধ্যদিয়ে দেশনেত্রী হিসেবে জনতার হৃদয়ে আসীন হন। আপোষহীন নেত্রীর আকাশ-সমান খ্যাতি নিয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী হন।
এখন অনেক ইস্যুতে তাঁদের আপস না করা বিতর্ক-বিরক্তিও অনেকের মনে উৎপাদন করে বটে। কিন্তু কী অসাধারণ সহজ সরল দুই মহান নেত্রী, আমরা জানি।
জননেত্রীর কথা বলি।
’৯৭ সালে গণভবন থেকে নিজের হাতেই একটা নাম্বারে ডায়াল করেছিলেন তিনি। ৯৫৬০০৮০। ফোন ধরেছিলেন কানাই চক্রবর্তী। উনি হ্যালো বলেন না। মিঠা স্বরে বলেন, হ্যালু।
শুনতে ভালো লাগে। তিনি হ্যালু বলার পর নেত্রী বললেন, ‘আমি আপনাদের আপা বলছি। ’ কানাইদা, যিনি আপার ভক্ত, বুঝে উঠতে না পেরে বললেন, ‘জ্বী, কে বলছেন?’ নেত্রী আর একবার বলতেই দাদা ফোনের মাউথপিস চেপে ধরে লাফ দিলেন। ‘ও লাজ্জাত ভাই! ও কুদ্দুস ভাই! নেত্রী ফোন করেছেন!’ তাঁরা একে একে কথা বললেন। ওই দিনের দৈনিক রূপালীতে প্রকাশিত একটা লেখার জন্য ধন্যবাদ জানালেন জননেত্রী।
আর বললেন, পত্রিকা বন্ধ রাখার নিয়মটা বন্ধ করে দিলে কেমন হয়? ভোরে নামাজের পর পত্রিকা না পেলে কী যে খারাপ লাগে, তা জানালেন। আমি তখন বাচ্চা রিপোর্টার, সেদিন চোখে জল নেমেছিল, মহান একটা ঘটনার সাক্ষী হতে পেরে! প্রধানমন্ত্রী নিজে ফোন করে ধন্যবাদ জানান! আমার নেত্রী আসলেই মহান। আর কদিন বাদেই গণভবনে সম্পাদকদের সাথে বৈঠকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টি আলোচনা করেছিলেন। ছুটির সময় পত্রিকা চালু রাখার পরামর্শ দিএছিলেন। অনেক বছর পার হয়েছে, তাই বলে কি নেত্রীর সত্ত্বা থেকে ‘বুবু’ হারিয়ে গেছেন? না।
মহান আমার দেশনেত্রী। ওয়ান ইলেভেনের সব কিছু মনে রেখেছেন কিনা জানি না। তবে আমাদের কারো কারো কথা মনে রেখেছেন। ওয়ান ইলেভেনের সে সময়টা! যে সময় রাজনীতিবিদদের হেয় করা হচ্ছিলো, মওদুদ সাহেবের মত মানুষকে মদের বোতল মামলায় জেলে পোরা হচ্ছিলো। সেই সময়ে রাজনীতি, রাজনীতির মানুষদের পক্ষে কথা বলা যাচ্ছিলো না।
যাঁরা বলতেন বা লিখতেন, তাঁদেরও কেন জানি থেমে থাকার ঘটনা ঘটেছিল। আমার মন আইঢাই করছিলো দু’টো কথা কোথাও বলার জন্য। সুযোগ পাই না। একদিন দেখি দৈনিক আমাদের সময় এ এক লেখা, তারেক রহমানের উদ্দেশ্যে। শ্রদ্ধেয় নাইমুল ইসলাম খান এর অসামান্য লেখনী।
তখনই আমার কাছে তারেক রহমান হয়ে দাঁড়ালেন রাজনীতির পক্ষে, রাজনীতিবিদদের পক্ষে দু’চার কথা বলার নগদ ও নিরাপদ উপলক্ষ্য। নিরাপত্তা প্রত্যাশায় লেখা পাঠালাম পাঠক হিসেবে, প্রতিক্রিয়া জানিয়ে। ছাপা হল বেশ গুরুত্বের সাথে। নন্দিত হলাম, নিন্দিত হলাম। সময়ই একদিন বলে দেবে, রাজনীতি আর রাজনীতিবিদের প্রতি সম্মান-ভালবাসা একবিন্দুও কমেনি, অন্তত আমাদের মনে।
সে লেখায় আমরা বলেছি। সে কথাগুলোই বলে দেবে, সে লেখা ছিল মানুষের মুক্তির আর্তি, রাজনীতির মানুষদের আত্মশুদ্ধির আর্তি। দু’দিন পর ফোন পেলাম মালয়েশিয়া থেকে। কৃতজ্ঞতা ও দোয়া জানালেন মিসেস খান। তিনি ডাক্তার জোবায়দা রহমানের মা।
জানালেন, ‘তোমার খালাও নিশ্চয় সময়মত কথা বলবেন। ’
ক’দিন বাদে জেল থেকে ছাড়া পেলেন দেশনেত্রী। সংবাদ সম্মেলনে এসে সবার সাথে কুশল বিনিময় করলেন। সবাইকে দেখে শুনে জানতে চাইলেন, ‘চ্যানেল আই’র গোঁফওয়ালা ছেলেটা কোথায়?’ দেবাশীষ রয় ছিলেন বিএনপি বিটে। জানালেন, ‘বিপ্লব ভাই যুগ্ম বার্তা সম্পাদক হয়েছেন, ডেস্ক এ কাজ করছেন।
’ সেদিনও সে কথা জেনে আমার চোখে জল এসেছিল, একজন মা যেন খবর নিচ্ছেন সন্তানের। সাবেক প্রধানমন্ত্রীও এমন হন?
জননেত্রী, আপনি আমাদের আপা। যিনি মায়ের মতই আগলে ধরে ভাইবোনদের মানুষ করেন।
আমরা আপনার ভাইবোনেরা স্বস্তিতে নেই। আপনি সেই আপা হয়ে আমাদের বুকে টেনে নিন।
দেশনেত্রী, আমরা আপনার সন্তানসম, যাদের ভালোমন্দের খবর আপনি নিয়ে থাকেন। সেই মাতৃরূপে সন্তানের মাথায় হাত রাখুন।
আপনাদের এক টেবিলে বসার জন্যে আমরা সন্তান, আমরা ভাইবোনরাই কী যথেষ্ট কারণ নই?
’৯০-এর সেই উত্তাল দিনে দুই নেত্রীকে একসাথে বসিয়েছে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য। ছাত্ররা অনেক অনেক মার খেয়ে আর পারছিলো না। দেশ বাঁচাতে বাংলার দুই উজ্জ্বল নক্ষত্র শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া বসেছিলেন।
আজ বসবেন না কেন? আমরা আজও মার খেয়ে খেয়ে পড়ে যাচ্ছি। আর পারি না। আপনারা আমাদের দুই অভিভাবক বসবেন না কেন?
হে বাংলার প্রানপ্রিয় মানুষ, কী সব সংলাপের কথা আপনারা বলেন! আরে ভাই, মহাদেশীয় প্র-লাপ বা আন্তর্জাতিক সং-লাপ লাগবে না। শুধু দু’জনের আলাপ হলেই চলবে। আলাপ করুন প্রিয় দেশনেত্রী।
প্রিয় জননেত্রী। আপনাদের রেড টেলিফোনের যে খরচ, তাতো আমরাই দেই। আমাদের জন্য কথা বলুন। রেড টেলিফোনের নাম্বার কত ডিজিটের, আমরা জানি না। ক’টাই বা হয়? যতটাই হোক, ৭ এর বেশি তো না।
জাস্ট ডায়াল, মহানুভব। আলাপেই সমাধানের বিশ্বাসটুকু আমাদের মনে জাগিয়ে রাখুন।
সুখ কিংবা দুঃখ, বাংলাদেশের মানুষের কপালে যাই থাক। আপনাদের হাসিমাখা যুগল ছবিতে আমরা বাংলাদেশের জয়গান গেয়ে যেতে চাই। আর একটি বার আমাদের সেই স্বস্তির পরশ দিন, প্রিয় দুই নেত্রী।
সালেহ বিপ্লব
সাংবাদিক
প্রিয় জননেত্রী ও প্রিয় দেশনেত্রীর কাছে খোলা চিঠি ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।