তেরি বুঝের আইজ মন খারাপ। সকাল থাইক্যাই তার কিছু ভাল্লাগে না। তার আসল নামটা যে আসলে কি তা নিয়া যথেষ্ট বিতর্ক রইছে। মাগার তার তেরা তেরা বুঝের কারণে বন্ধু-বান্ধবেরা হ্যার নাম দিছে তেরি বুঝ। সেই নামের আড়ালে আসল নাম তার চাপা পড়ছে।
হাতের সামনে কম্পিউটারের কিবোর্ডে খটাখট আওয়াজ তুইলা বীর্যপাত ঘটানোর চেষ্টা চলতাছে। বীর্য বাইর হয় মাগার কীট থাকে না। তেরি বুঝের টেনশনের কারণ এইখানেই। তাইলে কি হ্যায় নপুংসক হইয়া যাইতেছে? না হইলে লিঙ্গবাচক সম্বোধনেও তার মন বিক্ষুব্ধ হইয়া উঠতাছে ক্যান? কি জানি কি হইছে যে আইজকা তেরি বুঝের নিজেরও মাথায় ঢোকে না।
হঠাৎ কইরায় মাথায় ঢোকে তেরি বুঝের।
আইজকা যদি একটু ব্রেক লইয়া ডাক্তরের কাছে যাইয়া টেস্ট কইরা আসন যায়, তাইলে?
তেরি বুঝ কম্পিউটারডারে শ্যাষ বীর্যপাত নামের একখানা লিখা লিইখ্যা বিদায় জানালো। কইয়া গ্যালো কম্পিউটার তুই বীর্য উৎপাদন করবার পারস না। তাই আইজকাই তর লগে আমার শেষ মোলাকাত।
কম্পিউটার ফিচলের মতোন দাঁত বাইর কইরা হাসে। মনে মনে কয়, বাঁচা গ্যালো কীট ছাড়া বীর্যের হাত থাইক্যা!
পরের দিন সকালে :
ফের সেই কম্পিউটারের সামনে তেরি বুঝ আবারো নির্লজ্জের মতোন আইসা বইছে।
ডাক্তর দেখাইয়া শক্তি সঞ্চয় কইরা। তারপরেও কীট ছাড়া বীর্য বাইর হইতাছে। আবারো তেরি বুঝের মনখান খারাপ হইয়া গ্যালো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।