'... আমাদের আশার কোনো পরকাল নাই'
এই ছবিগুলো যাদের তারা বাংলাভাইয়ের হাতে নির্যাতিত হয়ে হয় পঙ্গু হয়ে আছেন নয়তো মরে বেঁচেছেন। এই ছবিগুলো যখন আমরা তুলি, তখন রাজশাহী অঞ্চলে বাংলাভাইয়ের রামরাজত্ব। নির্যাতন করে মানুষ মারছেন। আর আমাদের নিজামী সাহেব বললেন, বাংলাভাই নাকি মিডিয়ার সৃষ্টি! এ নামের কারো নাকি অস্তিত্বই নেই! বাহ! বুঝলাম নিজামী সাহেবরা অনেক বড় মানবতাবাদী! দু'চারটা নির্যাতন তাদের কাছে কোনো বিষয় নয়! যাদের ওপর নির্যাতন চলেছে তারা তো আর সাচ্চা মুসলমান নন! তারা তো কাফের-মুশরিক! অতএব মরলে মরুক না তারা! ছবি পরিচিতি : প্রথম ছবিটি নির্যাতিত মুকুলের। নির্যাতনের পর রামেক হাসপাতালে।
মুকুল পরে মারা যান। দ্্বিতীয় ছবিটি আবদুল কাইউম বাদশার। পিটিয়ে মেরে উলেটা করে তার লাশটি ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিলো গাছের সঙ্গে। ওসমানকে জবাই করে বাংলাভাই এভাবেই বীরদর্পে উল্লাস করে এলাকা ছাড়ে। পরের ছবিটির ওপরের 3 ছবি খবির শেখের ওপর চালানো নির্যাতনের ছবি।
নিচের প্রথম দু'টি ছবি তরিকুল ও শিবলীর ওপর নির্যাতন চালিয়ে বাংলাভাইয়ের ক্যাডাররা অভিভাবকদের কাছে ফেরত দেয়ার পর ভ্যানে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। শেষ ছবিটি বাংলাভাইয়ের ক্যাম্পের পাশে আত্মীয়স্বজনদের অপেক্ষা। ভেতরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নির্যাতন চালাতে। কখন ফেরত দেয়া হবে তারা জানেন না। শেষ ছবির প্রথম দু'টিতে নির্যাতিত সাবেক সেনা সদস্য শেখ ফরিদ।
পরেরজন জাহাঙ্গীর। শেখ ফরিদ মারা যান।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।