[অন্যর দোষ না খুঁজে আগে যদি সবাই নজের দোষটা খুঁজত তাহলে বোধহয় সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত]............... [পথের শেষ নেই, আমার শেষ আছে, তাইত দ্বন্দ্ব] http://mamunma.blogspot.com/
[রং=#708090][সাইজ=3]কেটে যাচ্ছে দিন প্রতিদিন মোটামুটি একরকম। অফিসের ধরাবাধা কর্ম। মাঝেমাঝে টেনশন,সমস্যা এবং সমাধান। ব্লগের ভূবনে ঘুরে ঘুরে সময়ের সাথে সমৃদ্ধি। ভালোই কাটছে একাকী এ জীবন।
ওদিকে মাঝে মাঝে বাসা হতে বিয়ের কানপড়া ভেসে আসে ফোনের মাঝে তরঙ্গে তরঙ্গে। হয়তো বিয়ে করে ফেলতেই হবে। বাবা মার অনেক ইচ্ছে পূরন না করলেও এটা যে করতে হবে বুঝতে পারছি। কিন্তু পাত্রী কই? কেন যে ঠিক করে রাখলাম না আগে। আগে তো বুঝিনাই বা ভাবিনাই এ এক জগদ্বল কর্ম।
ক্ষণে ক্ষনে বন্ধু বান্ধবের ফোন পেলে মনে হয় ভুবনে আমি মুথ থুবরে পড়ে থাকা কোন আবর্জনা অন্তত নই। গত শুক্রবার দুই বন্ন্ধু এসছিল। একজন চিটাগং এ আইইউবির টিচার আরেকজন স্টান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংকে জব করে ঢাকায়। দুইজনেই এমবিএ করে ইঞ্জিনিয়ারীং ফিল্ড পরিত্যাগ করেছে। আমার অফিস থেকে প্রাপ্ত বিশাল মাইক্রোবাস খানা নিয়ে তিন বন্ধৃ ঘুরে বেড়ালাম সাগড় পারে পারে।
কখনও শুয়ে বালু র উপেরে। উত্তাল সমুদ্র পাড়ি দিয়ে ঘুরেও এলাম মহেশখালী। স্পিড বোটের জার্নিটাই বেশ আনন্দের। তারউপর পাহাড়ের উপর আদ্যিনাত এর মন্দিরে ওঠার রোমাঞ্চ তো আছেই। আরও ছিল তীব্র রোদ।
কদিন বেশ দৌড়াদৌড়ি করতে হল অফিসের কাজে সাগর পাড়ে আর অফিসে। একটু অবিশ্রামে ক্লান্ত ছিলাম। এখন ভাল। অসুস্থতার আরও কারন রাত জেগে গল্পের বই এর পান্ডুলিপির কাজ ।
এরই মাঝে প্রতি সন্ধ্যায় নেশা এক জিম এ যেতেই হয় হাত পা ছোড়াছুড়ি করতে।
জিম থেকে নটা সাড়ে নটায় যখন বের হই তে রাস্তার মোড়ের দুপাশে ঝুড়িতে লোভণীয় সবুজ তরতাজা পেয়ারা সাজিয়ে বসে থাকেন বিক্রেতা। লোভ হয় ভীষণ। এখনও পুর্ণ সময় না হওয়ায় পেয়ারার দাম আকাশচুম্বী না হলেও উচু দালান চুম্বি বটে। আমার প্রিয় ফল কাচা আম। তারপরেই আসে পেয়ারার নাম।
লোভ তো হবেই। লাভ ও এতে ,সিগারেট না ধরিয়ে কিনে ফেলি হালি খানেক কচি কচি পেয়ারা।
গত চারদিন ধরে চলছে এভাবেই। চারটি পেয়ারা নিয়ে রিকশা উঠি। রিকশা ওয়ালাকে বলি , কি ভাই খাবানে পেয়ারা।
মানা করে না। কঙ্বাজারে রিকশা ওয়ালারা বেশ বেপরোয়া রিকশা চালায়। এক হাতে পেয়ারা নিয়ে খেতে খেতেও রিকশা ওয়ালাদের সে বেপরোয়া গতি কমেনা । রিকশায বসে বাকী তিনটা পেয়ারা গলধকরন হয়ে যায় আমার। পৌছে যাই সাবমেরিন ক্যাবল স্টেশনের আস্তানায়।
[/সাইজ][/রং]
এবার একটু বিরক্ত করব , প্রিয় পেয়ারা নিয়ে কিছু তথ্য গেলাব আপনাদের , পেয়ারা তো আর পাঠাতে পারছিনা। অবশ্য অনেকগুলো পেয়ারা গাছ লাগিয়েছি ষ্টেশনের কম্পাইন্ডে। এক দুবছর পর থাকলে পাঠিয়ে দেব তখন।
[রং=#উ87090]পেয়ারারScientific classification :
===========================
Engish name: Guava
Kingdom: Plantae
Division:Magnoliophyta
Class: Magnoliopsida
Order: Myrtales
Family: Myrtaceae
Genus: Psidium
Species: About 100 species,
[/রং]
Guava শব্দটি এসছে Spanish Guayaba or guayavo থেকে
The French call it goyave or goyavier; the Dutch, guyaba, goeajaaba; the Surinamese, guave or goejaba; and the Portuguese, goiaba or goaibeira. Hawaiians call it guava or kuawa. In Guam it is abas. In Malaya, it is generally known either as guava or jambu batu, but has also numerous dialectal names as it does in India, tropical Africa and the Philippines where the corruption, bayabas, is often applied. Various tribal names
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।