আজকের কাগজ ইদসংখ্যার কল্যাণে কাজী আনিস আহমেদের দু এক টি গল্প আগেই পড়া ছিল। তার মধ্যে'পোয়েট্রি অডিশন' গল্পটা চমৎকার লেগেছে। তার সব লেখা গুলোই ইংরেজীতে। যদিও তার জন্ম ঢাকায় 1970 সালে। জানা যায় উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া করেছেন ঢাকাতেই।
সেন্ট জোসেফ, নটরডেমে। উচ্চতর পড়াশোনা করেছেন আমেরিকায়- ব্রাউন, ওয়াশিংটন ও নিউ র্য়ক ইউঃ তে সাহিত্যে ব্যচেলর্স ও মাস্টার্স ও ডক্টরেট। যে সংকলনে এই নভেলেট ছাপা হয়'আমেরিকান মিনেসোটা রিভিউতে। যেখানে লিখে থাকেন কার্লোস ফুয়েন্তেস, রোসা মারিয়া এরিনাস, হুয়ান হোসে ডারেনি, জনাথন সি স্মিথ. জেফ্রি জে উইলিয়াম সহ বিখ্যাত লেখকেরা। তার এই নভেলেট টা অনুবাদ করেছেন মানবেন্দ্র বন্দোপাধ্যায়।
এমনিতে বাংলা সাহিত্যে অনুবাদের ক্ষেত্রে মানবেন্দ্রে স্থান অনেক উচুতে। এ উপন্যাসিকাটি মুলত বৃটিশরা এদেশ তথা ভারতবর্ষ ছেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষালে পরিপ্রেক্ষিতে লেখা। কাজী আনিস আহমেদের লেখা আমার ভাল লাগে। এ উপন্যাসিকাটি আবার তা উসকে দিলো। এটা রুপক ও হতে পারে।
মৃত্যুর পর একজন মানুষকে কবর দেয়া হয়েছে। কিন্তু শেষ যানাজি চলি্লশ কদম না যেতেই মৃত মানুষটি জীবিত হয়ে উঠে। তার পর ফ্লাশব্যক। এক ইংরেজ চিত্রকরের সাথে ডাক্তার মানে মৃত লোকটির বউয়ের সম্পর্ক যেটা বউ বারবার অস্বীকার করে আসছিল। কিন্তু যখন বউয়ের সন্তান হল তখন দেখা গেল সন্তানটির চেহারা সেই ইংরেজ চিত্রকরের মত।
এটার দ্্বারা কি আনিস আমাদের এটাই বুঝাল যে তারা আমাদের কে শিল্প জিনিসটা চিনতে শিখিয়েছে? যাই হোক সেটা আলোচনার অপেক্ষা রাখে। তার লেখার আরো সমৃদ্ধি কামনা করছি। আচ্ছা কেউকি আমাকে বলবেন এই কাজী আনিস আহমেদকি আজকের কাগজ সম্পাদক কাজী শাহেদ আহমদের সন্তান?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।