আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

লতার নামে মন্দির

এ বিষয়ে বর্ষা বলেন, “আমি প্রায় বিশ বছর ধরে প্রতিদিন লতাজির এই মন্দিরে রেওয়াজ করে আসছি। আমার নিজের অনেক আত্মবিশ্বাসী এবং শক্তিশালী মনে হয়, যখন আমি তার হাসিমুখের ছবিটি দেখি। ‘
এই মুহূর্তে মুম্বাইয়ের বাসিন্দা বর্ষা স্বপ্ন দেখেন লতা মুঙ্গেশকারের মতো একজন প্লেব্যাক গায়িকা হওয়ার। সম্প্রতি লতার বাড়ি প্রভুকুঞ্জে নিমন্ত্রণ পান তিনি। সেখানে গিয়ে নিজের স্বপ্নের ওই তারকার সঙ্গে বেশ কিছু সময় গান গেয়ে এবং গল্প করে কাটান বর্ষা।


২৮ বছর বয়সী বর্ষা বলেন, “যদিও আমি তার তুলনায় খুবই নগন্য, কিন্তু  তারপরও আমাদের মধ্যে অন্যরকম এক বন্ধন রয়েছে। তার বিখ্যাত সব গান নিয়ে আমরা কথা বলেছি এবং ভালো সময় কাটিয়েছি। ”
বর্ষা জানান, ১৯৯৫ সালে তিনি প্রথম লতা মুঙ্গেশকারের নামে একটি মন্দির নির্মাণ করেন, যখন তিনি গান গাওয়া শুরু করেছিলেন।
আর ২০০৭ সালে মার্বেল পাথর দিয়ে লতার ছবি সম্বলিত বড় ধরনের একটি মন্দির তৈরি করেন বর্ষা। এছাড়াও লতার সঙ্গে কথা বলার জন্য তিনি মারাঠি ভাষাও শিখেছেন।


বর্ষা বলেন, “অনেক বছর ধরেই আমি লতাজির সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করে আসছিলাম, কিন্তু কোনো বারই সফল হইনি। অবশেষে গতবছরের গণেশ উৎসবে তার দেখা পাই আমি। তখন থেকেই তারসঙ্গে আমার দারুণ সম্পর্ক। ”
লতাকে উৎসর্গ করে বর্ষা নিয়মিত টিভি অনুষ্ঠান এবং প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে থাকেন। পাশাপাশি মঞ্চ এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও গান পরিবেশন করেন তিনি।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।