মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আইনজীবী ফখরুল ইসলামের কার্যালয়ে কম্পিউটার জব্দ করার পর শুক্রবার বিকালে মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানানো হয়।
মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মুনিরুল ইসলাম সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসাবে বৃহস্পতিবার ট্রাইব্যুনালের মাস্টার রোলের কর্মচারী নয়ন আলীকে আটক করা হয়েছে।
রায় ফাঁসের বিষয়ে ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রারের করা জিডির তদন্তে গোয়েন্দা পুলিশ বৃহস্পতিবার ট্রাইব্যুনাল কার্যালয়ে যায় এবং সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ফাঁসির রায় যে কম্পিউটারে কম্পোজ করা হয়েছিল, তা জব্দ করে। খসড়া কম্পোজের কাজে সংশ্লিষ্টদের জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়।
গত মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মামলার রায়ের দিন তিনি ও তার পরিবার অভিযোগ তোলেন, ওই রায়ের কপি আগের দিনই একটি ওয়েবসাইটে পেয়েছেন তারা।
এরপর ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার নাসির উদ্দিন মাহমুদ বুধবার রাজধানীর শাহবাগ থানায় এই জিডি করেন।
পরে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, রায় ঘোষণার কয়েকদিন আগে খসড়া পর্যায়ে তা ফাঁস হয়ে থাকতে পারে। ট্রাইব্যুনালের কম্পিউটার থেকেই খসড়া ‘লিকড’ হয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।