প্রসিকিউশনের আইনজীবী দলের সমন্বয়ক এমকে রহমান রায়ের পর সাংবাদিকদের বলেন, “দেশকে মেধাশূন্য করার যে চেস্টা একাত্তরে হয়েছিল আজ তার বিচার হলো। ”
বিচারপতি ওবায়দুল হাসান নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল-২ রোববার এ মামলার রায় ঘোষণা করে বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের ১১টি অভিযোগের সবগুলোতেই দুই আসামির সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হয়েছে।
“আশরাফুজ্জামান খান ও চৌধুরী মুঈনুদ্দীনের সর্বোচ্চ শাস্তির আদেশ না দিলে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবে না। ”
এম কে রহমান বলেন, “আদালত রায়ে বলেছে, জামায়াত ফ্যাসিস্ট পলিটিকাল পার্টি। দুই আসামি তাদের ছত্র সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন।
এদের বিচারের মাধ্যমে দায়ের একটি আংশ থেকে জাতি মুক্ত হলো। ”
আরেক প্রসিকিউটর তুরীন আফরোজ বলেন, “প্রত্যাশিত জাজমেন্ট। সব বিষয় ভালভাবে প্রমাণ করা হয়েছে।
“দুই আসামি যেহেতু বিদেশে আছে, সেহেতু সরকারের উচিৎ আন্তর্জাতিকভাবে লবিং শুরু করা। যা যা করার তা করতে হবে।
”
এই প্রসিকিউটর বলেন, ট্রাইব্যুনালের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আবুল কালাম আযাদ কোথায় আছেন- তা জানা না থাকলেও আশরাফ-মুঈনুদ্দীন কোথায় তা সবারই জানা। তারা গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকারও দিয়েছেন।
পলাতক আশরাফুজ্জামান বর্তমানে আছেন যুক্তরাষ্ট্রে, আর মুঈনুদ্দীন যুক্তরাজ্যে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।