স্বাধীন বাংলাদেশে জন্ম
হরতালে গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করছে সরকারী দলের লোকেরা প্রমান আছে : নিউ এ্যাজ সম্পাদক নুরুল কবীর। আবার টিভিতে এত গাড়ি পুড়ার ফুটেজ দেখলে সন্দেহ হয় এসব কি তারাই নিউজের খাতিরে ঘটিয়ে কারো পক্ষে কাজ করছে। সরকারকে সুবিধা দিতেই তারা এমন করছে কিনা অনেকের প্রশ্ন। আবার পুলিশদের নিয়ে মানুষের অভিযোগের শেষ নেই। গ্রেফতার বানিজ্য থেকে শুরু করে অনেকে গুরু পাপ তাদের দিয়ে হয়ে থাকে বলে অভিযোগ।
সম্প্রতি সাধারন জনগন সাংবাদিকদের অপসাংবাদিকতা লক্ষ্য করেছে। একটি উদাহরন, রাজধানীতে গাড়ি পুড়ার ঘটনাগুলোতে তাদের উপস্থিতি। সাংবাদিকরা ঠিকই স্পটে থাকে। পুলিশ অন্যান্য জায়গা গুলোতে যেমন তৎপর তেমন কোন তৎপরতা স্পটে দেখা যায় না কেন?
বিএনপি চেয়ারপারসন তারেক জিয়ার আম্মা বেগম খালেদা জিয়া পাঁচটি প্রশ্ন করেছেন এ প্রসঙ্গে তার নামে ফেসবুকে আইডিতে। সেগুলো হলো -
- এক এলাকা বা রুটের বাস এই হরতালের মধ্যে কীভাবে এবং কেন সম্পূর্ণ বিপরীত এলাকায় যাচ্ছে?
- নাটকীয় ভাবে সেই বাসগুলোতেই কেন অগ্নিসংযোগ ঘটছে?
- সারা শহরে এত হাজার হাজার পুলিশ-র্যাব থাকলেও সেসব অগ্নিসংযোগের সময়ে ঘটনাস্থলে তাদের টিকিরও দেখা পাওয়া যায় না কেন?
- হাজার হাজার পুলিশের একজনও যে অগ্নিসংযোগের ঘটনাস্থলে থাকতে পারছে না, সেখানে বলা কওয়া ছাড়া রাশি রাশি সাংবাদিক, তাদের ক্যামেরাম্যান আর গাড়ি কী করে থাকছে?
- বিএনপি নেতাকর্মীদেরকে পারলে পাতাল থেকেও খুঁজে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে, কিন্তু অগ্নিসংযোগকারী একজনকেও কেন পুলিশ ধরতে পারে না?
উল্লেখ্য, এসব বিষয় পর্যালোচনা করলে জানা যায় দাল মে জরুর কুচ কালা আছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।