আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মামুনের সাত বছরের কারাদণ্ড

বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর বন্ধু গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের বিরুদ্ধে অর্থের অবৈধভাবে লেনদেনের (মানি লন্ডারিং) অভিযোগে করা মামলার রায় পড়া আজ রোববার দুপুর ১২টার দিকে শুরু হয়েছে। মামুনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩-এর বিচারক মো. মোতাহার হোসেন।

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আদালত ঘিরে নেওয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা। নিরাপত্তার স্বার্থে সিসি ক্যামেরা ও আর্চওয়ে বসানো হয়েছে। সবাইকে তল্লাশি করে আদালতের ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে।

সকাল ১০টার দিকে পুলিশ গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে আদালতে হাজির করে। আদালতে দুই পক্ষের আইনজীবীরা উপস্থিত আছেন। উপস্থিত আছেন গণমাধ্যম কর্মীরা।  

গত ২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর ক্যান্টনমেন্ট থানায় আসামিদের বিরুদ্ধে এ মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ২০১০ সালের ৬ জুলাই তারেক রহমান ও মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।

২০১১ সালের ৮ আগস্ট তারেক রহমানকে পলাতক দেখিয়ে অভিযোগ গঠন করা হয়।

প্রসঙ্গত, তারেক রহমান বর্তমানে যুক্তরাজ্যে আছেন। চিকিত্সার জন্য ২০০৮ সালে তিনি উচ্চ আদালতের অনুমতি নিয়ে ওই দেশে যান। পরে তাঁর জামিন বাতিল করে এই মামলায় আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন দেওয়া হয়। তিনি না আসায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

পরে পলাতক ঘোষিত হওয়ায় আইন অনুযায়ী তাঁর পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী ছিলেন না।

এর আগে মানি লন্ডারিংয়ের পৃথক মামলায় তারেকের ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোর ছয় বছর সাজা হয়েছিল।

সোর্স: http://www.prothom-alo.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.