উপরে যেই ভদ্রলোকের ছবি দেখলেন তার নাম জন হ্যামারগ্রেন, তিনি ক্যালিফোর্ণিয়ার ম্যাকেসন কোম্পানীর সিইও। ওটা একটা অষুধ কোম্পানী।
তিনি বছরে ১৩১.২ মিলিয়ন ডলার বেতন নিয়ে থাকেন!! কনভার্ট করলে তার দৈনিক বেতন হয় দুই কোটি তিরাশী লাখ টাকার মত!! না কোন ভুল নাই।
ইনার নাম রালফ লরেন, ইনি রালফ লরেন কোম্পানীর সিইও। কোম্পানীটি কাপড়, জুয়েলারী ইত্যাদির ব্যাবসা করে।
লরেন সাহেব বছরে ছয় কোটি সাতষট্টি লাখ ডলার বেতন পান! $৬৬.৭ মিলিয়ন!
উপরের ছবিটির ভদ্রলোকের নাম মাইকেল ফ্যাসিটেলী। তার বছরে আয় $৬৪.৪ মিলিয়ন, ছয় কোটি চুয়াল্লিশ লাখ ডলার, ও হ্যাঁ তিনি ভরনাডো রিয়েলিটি নামের একটা ডেভেলপার কোম্পানীর সিইও।
ওই কোম্পানীর নিউইয়র্কে ১০ লাখ বর্গ ফুটের একটা ছোট্ট অফিস আছে!
ইনি রিচার্ড কাইনডার, কাইনডার মরগান নামক একটা পাইপ কোম্পানীর সিইও, বছরে বেতন পান ছয় কোটি নয় লাখ ডলার!
হানিওয়েল কোম্পানীর সিইও মি. ডেভিড কোট, বছরে পাঁচ কোটি আটান্ন লাখ ডলার বেতন পান, দৈনিক এক কোটি কুড়ি লাখ টাকা!
উপরের ছবির ভদ্রলোকটার নাম জর্জ পায, মার্কিনী ড্রাগস কোম্পানীর সিইও, বছরে পাঁচ কোটি ১৫ লাখ ডলার মাইনে পান।
ইনি ইউনাইটেড হেলথ গ্রুপের সিইও, আমেরিকান, বছরে চার কোটি অষ্টাশী লাখ ডলার পাইনে পান।
উপরের ছবির ভদ্রলোকটার নাম ক্লারেন্স পি কাজালট, ম্যারাথন অয়েল কোম্পানীর সিইও, মাইনে বছরে $৪৩.৭ মিলিয়ন!
সবার শেষে আসলেন জন সি মার্টিন, একটা আমেরিকান ড্রাগ কোম্পানীর সিইও, বছরে চার কোটি বত্রিশ লাখ ডলার বেতন পান।
মাসে ৫৪ কোটি টাকা!!!
সুত্র: ফর্বস ডট কম:
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।