জানার আগ্রহ মানুষের চিরন্তন, বই হলো তার বাহন, আইনের মৃত্যু আছে কিন্তু বইয়ের মৃত্যু নেই।
কিছু শোন ওগো ভালবাসা বোন
পুরুষের কাছে নারী অমূল্য রতন।
দুনিয়াতে যত ধন পুরুষের আছে
সব থেকে মুল্যবান নারী তার কাছে।
কিন্তু সেই নারী বটে নেক হওয়া চায়
ইহ-পরকালে তবে হবে সুখময়।
দুনিয়াতে জাহান্নাম বদ নারী যার
ইহ পরকাল তার হবে ছারখার।
কষা জুতা পরে চলা যত কষ্টকর
তার থেকে বেশী কষ্ট বদ নারী যার।
====================================
জান্নাতি রমণীর কতিপয় আলামতঃ
১. জান্নাতি রমণী নেক ও পূন্যের কাজে অংশ নেয় এবং আপন পালন কর্তার ইবাদত করে তাঁর হক আদায় করে।
২. জান্নাতী রমণী এমন ক্ষেত্রে স্বামীর আনুগত্য করবে যাতে আল্লাহর নাফরমানী নেই।
৩. নিজের ইজ্জতের হেফাযত করবে -বিশেষ করে স্বামীর অনুপস্থিতিতে।
৪. স্বামীর সম্পদের হেফাযত করবে ও তার সন্তানদের সঠিক ভাবে লালন-পালন করবে।
৫. সর্বদা এমনভাবে স্বামীর সম্মুখবর্তী হবে যাতে তিনি খুশি হন এবং এ জন্য নিজের অতিরিক্ত
সৌন্দর্য ও হাসি মুখ তার সামনে প্রকাশ করতে সচেষ্ট হবে।
৬. স্বামী রাগাম্বিত হলে যে কোন প্রকারে তাকে খুশি করার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা করবে। কেননা সেই তার জান্নাত অথবা জাহান্নাম।
৭. স্বামী তার সঙ্গ চাইলে কোনভাবেই তাকে বাধা দেয়ার চেষ্টা করবে না । তার ডাকে সাড়া দিবে এবং পরিপূর্ণরুপে নিজেকে তার কাছে সমর্পন করবে।
জান্নাতের অঙ্গীকারঃ
উল্লোখিত কাজগুলো করলেই প্রিয় নবিজীর ভাষায় তার জন্য জান্নাতে প্রবেশ করার অঙ্গীকার রয়েছে। যেমনটি তিনি এরশাদ করেনঃ
স্ত্রী যদিঃ
১. স্ত্রী যদি পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করে।
২. রামাযানের সিয়াম পালন করে।
৩. নিজ লজ্জাস্থানের হেফাযত করে। (ব্যভিচার প্রভৃতি থেকে বিরত থাকে।
) এবং
৪. স্বামীর আনুগত্য করে।
তবে তাকে বলা হবে জান্নাতের আটটির দরজার যে কোনটি দ্বারা জান্নাতে প্রবেশ করে। (মুসনাদে আহমদ হা/১৫৭৩) ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।