আমি জানিনা......তবে শূন্য। শূন্যতার ব্লগে স্বাগতম......।
মালাবী মধ্য আফ্রিকার একটি রাস্ট্র যা মিটা পানির মালাবী লেকের পাড়েই অবস্থিত। সরকারের বৈদেশিক মুদ্রার একমাত্র অবলম্বন হচ্ছে টুরিজম। সামান্য কিছু কাজের জন্য কিছু দিনের জন্য থাকার সুবাদে সাধারন ডিজিটাল ক্যামেরার কিছু ছবি।
অত্যন্ত দরিদ্র সেই দেশটির শিক্ষার হার কিন্তু নেহায়েৎ কম নয়। এইড়স মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া দেশটিতে বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানী অক্টোপাসের মত আকড়ে শোষণ করছে,যেই দেশের সাধারণ শ্রমিকের মাসিক পারিশ্রমিক ৩০-৩৫ ডলার সেখানে দামেন,মোটো ইনজিল এর মত কোম্পানী ডেপলপের কথা বলে মালাবী সরকারের কাছ থেকে জনপ্রতি মাথাপিছু ৪২৫০ইউরো করে নিচ্ছে। যাওয়ার রাস্তা গালাতি থেকে দুবাই(৪.৩০ঘন্টা ট্রানজিট)দুবাই থেকে কেনিয়া(৩.০০ঘন্টা ট্রানজিট)
কেনিয়া টু মালাবী।
যাইহোক ভাইয়েরা ছবিগুলান দেখেন।
কর্মস্থলের ছবি।
যাহা মালাবী সরকারী শীপইয়ার্ড। ভাড়ায় কাটছি।
সবচাইতে ভালো হোটেলের থাকার ব্যবস্থা আবাক করার মত
ইহার নাম মালাবী লেক,এই লেককেন্দ্রিক জীবন তাদের।
এমন বিরাটাকারের শোল কিবা গজার টাইপের মাছ পাওয়া যায় লেকের পানিতে।
লেকের মধ্যে এমন তিনটা টুরিস্ট বোট ছিল,যার দুটাই এখন নষ্ট।
লেকের মাঝে এখানে সেখানে এমন বড় বড় শীলাখন্ড দেখতে পাওয়া যায়। প্রাকৃতিভাবে সৃষ্ট এসব শীলা গুলো আসলেই অসাধারণ একটা ব্যাপার।
ইন্ডিয়ান বেচারা না খাইতে পেরে শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাচ্ছে।
দূর থেকে দেখতে পাওয়া এমুন পাহাড়চূড়া বারবার হারিয়ে যাওয়ার বাসনা জাগায়।
অনেকগুলো সুরাখানা বা বার পাওয়া যায় লেকের পাড়ে।
দূর থেকে ধারণ করা মালাবী নাগরিক মাছ ধরায় ব্যস্ত।
তাদের কাঠের উপর খোদাই শিল্প আসলেই মনে রাখার মত।
অসাধারণ সব শিল্পকর্ম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।