অ্যান্টিভাইরাস ইনস্টলের আগেই কোনো কম্পিউটারে ম্যালওয়্যার সংক্রমণ হয়ে থাকলে তা থেকে ঐ কম্পিউটারকে উদ্ধার করার জন্য সিকিউরিটি সফটওয়্যার কীভাবে সহায়তা প্রদান করে, তা ওই পরীক্ষার মাধ্যমে নিরূপণ করা হয়।
এভি-কমপ্যারেটিভসের বিশেষজ্ঞরা এই পরীক্ষার জন্য ১১টি ম্যালওয়্যারের নমুনা এবং ব্যক্তিগত ও বাসাবাড়ি পর্যায়ে ব্যবহৃত বিভিন্ন কোম্পানির ১৬টি সিকিউরিটি সফটওয়্যার বেছে নেন। পরীক্ষায় সঠিক ফলাফল অর্জনের পর দেখা যায় ক্যাসপারস্কি ইন্টারনেট সিকিউরিটি শীর্ষস্থানীয় অ্যাডভান্সড প্লাস র্যাং কিং-এ অবস্থান করছে।
উল্লেখ্য, ম্যালওয়্যার অপসারণ পরীক্ষায় সাফল্যের অল্প কিছুদিন আগে এভি-কমপ্যারেটিভস পরিচালিত আরেকটি পরীক্ষায় ‘ক্যাসপারস্কি ইন্টারনেট সিকিউরিটি ২০১৪’ অ্যাডভান্সড প্লাস র্যাং কপ্রাপ্ত হয়। ঐ পরীক্ষায় কম্পিউটারের কর্মদক্ষতার উপর সিকিউরিটি সফটওয়্যারের প্রভাব নির্ধারণ করা হয়েছিল।
উপরোক্ত উভয় পরীক্ষায় প্রাপ্ত ফলাফলের মাধ্যমে কোনো ক্ষতিকর প্রভাব ছাড়াই উচ্চমাত্রার সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য ক্যাসপারস্কি ইন্টারনেট সিকিউরিটির সামর্থ্য নিশ্চিত হয় বলে দাবি করেছে ক্যাসপারস্কি ল্যাব।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।